সিরাজুল ইসলাম: [২] জম্মু-কাশ্মীর কোয়ালিশন অব সিভিল সোসাইটি (জেকেসিসিএস) ১২৫ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, এটা ভারতের যোগাযোগ ব্যবস্থায় অন্ধকার যুগ এবং গুচ্ছ শাস্তি। মঙ্গড়লবার এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। আলজাজিরা
[৩] তারা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এ ব্যাপারে দিল্লিকে প্রশ্ন করার আহ্বান জানিয়েছে। ‘ক্ষতি, মূল্য ও পরিণতি’ শিরোনামের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৯ সালে এ রাজ্যকে কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল ঘোষণা করায় হিন্দুরা জমি ও চাকরিতে অগ্রাধিকার পাচ্ছে।
[৪] নিরাপত্তার অজুহাতে ইন্টারনেট বন্ধ রাখায় হাজার হাজার মানুষ চাকরি হারিয়েছে। স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় বিরূপ প্রভাব পড়েছে। লাখ লাখ শিক্ষার্থীর শিক্ষা কার্যক্রম স্থবির হয়ে আছে। এ কারণে ক্ষোভ বাড়ছে। তারা এটাকে বৈষম্য ও ডিজিটাল দমনপীড়ন ও গুচ্ছ শাস্তি হিসেবে দেখছেন। অনেকে এটাকে নৃশংসতা বলছেন।
[৫] ভারতের কর্মকর্তারা বলছেন, ইন্টারনেট বন্ধ করার লক্ষ্য হলো ভারতবিরোধী বিক্ষোভ ও বিদ্রোহীদের হামলা বন্ধ করা। তারা বিদ্রোহীদের সঙ্গে লড়ছেন।
[৬] কাশ্মীরের একটা অংশ পাকিস্তান এবং অপর অংশ ভারত শাসন করে। উভয় দেশই পুরো কাশ্মীরকে নিজেদের ভূখন্ড বলে দাবি করে থাকে।
[৭] গত বছর ভারত সরকার সংবিধান থেকে ৩৭০ ধারা তুলে নেয়। ফলে বিশেষ মর্যাদা হারায় কাশ্মীর। এ নিয়ে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়।
আপনার মতামত লিখুন :