মোহাম্মদ শরীফ: হিরো-নূর-লাকী-সাকিদের জন্য স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে জয়লাভ করে পরবর্তী ধাপে বৃহত্তর নির্বাচনমুখী রাজনৈতিক পরিসরে আসার সুযোগ ছিলো। ফেবুর লাইক-শেয়ারে মোহবিষ্ট হয়ে উনারা বড়দের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলেন, করতে চান। এরা কী বুঝে না সোশ্যাল মিডিয়ার ফুটেজ কালেকশনের জন্য তারা এইগুলো করে। বড়দের জগতে ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বারও হতে পারবে না।
ডাকসু রাব্বানীর অবদান আর বামাতী ভোট। প্রাচ্যের অক্সফোর্ডের এই বামাতী ভোট ব্যাংক চিন্তার খোরাক জোগায়। আর্চারকে ব্ল্যাডের মতে রাও ফরমান আলীর ২ কন্যা ঢাবিতে পড়তেন। তিনি অনর্গল বাংলাও বলতে পারতেন। সর্বোপরি তৎশিক্ষক মহলে ছিলো উনার অবাধ যাতায়েত। আশ্চার্য্যজনকভাবে তখনও এখনকার মতো বামাতী ছিল। সেই সূত্র ধরেই ফরমানের ১৪ ডিসেম্বরের তালিকাটা ছিলো নিঁখুত। তবে জামায়াতিরা আজকের মতো তৎবুদ্ধিজীবী মহলের অংশ ছিলেন না। ডোন্ট ডিসটার্ভ আইউব খানরা তালিকা প্রণয়নে সাহায্য করেছিলো আর জামায়াতিরা এক্সিকিউশনে। নূর আমলে এসে মক্সোপন্থীরাও পিংকপন্থী এবং জামায়াতিদের সাথে একহাট্টা হয়েছে। তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর বর্তমান বামাতীরা ৭১’র চেয়েও বিস্ময়জনকভাবে আরও কৌশুলি ও তদ্রুপ ভয়ংকর। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :