কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] হিন্দুস্তান টাইমস লিখেছে, ভারত এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর এজেন্ডার শীর্ষে রয়েছে।
[৩] চার মাস আগে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পর বিদেশি প্রথম অতিথি হিসেবে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শ্রিংলার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাক্ষাত এর বড় উদাহরণ।
[৪] কোনো উগ্রপন্থি বা সন্ত্রাসী বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে ভারতের কোনো ধরনের ক্ষতি করেত পারবে না বলে শ্রিংলাকে আস্বস্ত করেছেন শেখ হাসিনা।
[৫] বৈঠকে সময়মতো দ্বিপক্ষীয় অবকাঠামো এবং কানেক্টিভিটি প্রকল্পগুলো সম্পন্ন করার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
[৬] শেখ হাসিনার সঙ্গে শ্রিংলার মিটিং হয়েছে দেড় ঘন্টা। এতে আঞ্চলিক নিরাপত্তা ইস্যু উঠে এসেছে।
[৭] আউটলুক ইন্ডিয়া বলছে, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের প্রকৃত বন্ধুই আছেন। তিনি ক্ষমতায় আসার পর থেকে নয়া দিল্লির নিরাপত্তা ও কৌশলগত উদ্বেগের বিষয়ে সেনসিটিভ রয়েছেন।
[৮] শেখ হাসিনার উদারতায় আসামে সহিংসতা ও সন্ত্রাস কমেছে। বাংলাদেশের ভেতর উলফা ভারত বিরোধী কর্মকান্ড যারা করছিলেন, সেইসব নেতাকে ভারতের হাতে তুলে দিয়েছেন। সম্পাদনা: রায়হান রাজীব, বাশার নূরু
আপনার মতামত লিখুন :