শরীফ শাওন: [২] ড. আব্দুর রাজ্জাক আরও বলেন, নগরকৃষি বিষয়ে একটি প্রকল্প থাকলেও অপর একটি প্রকল্প পরিকল্পনা কমিশনে দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পটি আরও বাড়ানোর উদ্যোগ চলছে, সেখানে জনবল যুক্ত করা হচ্ছে। এক্সপার্ট ও হর্টিকালচারালিস্ট নিয়োগ দেবো। প্রয়োজনে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে বিভিন্ন ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও মেয়রকে যুক্ত করব।
[৩] তিনি বলেন, খাদ্য নিরাপত্তা কোন নির্দিষ্ট দেশ বা অঞ্চলের জন্য নয়, বিশ্ব পরিমন্ডলেও গুরুত্বপূর্ণ এবং সামগ্রিক চ্যালেঞ্জ। অনেক দেশে মানুষ না খেয়ে মারা যায়। কৃষিক্ষেত্র থেকে শুরু করে নগরকৃষি ও ছাদবাগানসহ প্রবাসে বাংলাদেশিদের আগ্রহ বাড়াতে সরকারের রয়েছে বিশেষ মনোযোগ।
[৪] পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, কৃষি বিপ্লবের দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে পরিচিত করতে চাই। বিদেশেও আমরা শ্রমিকদের ঘরে খাদ্য পৌঁছে দিতে পেরেছি। এদেশের শ্রমিকরা মরুভূমিকে সবুজ করে তুলেছেন। প্রধানমন্ত্রী চান কোন মানুষ যেন অভুক্ত না থাকে। কৃষির উত্তরণের জন্যই তা সম্ভব হয়েছে।
[৫] ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ঢাকায় জমি শেষ হয়ে যাচ্ছে, ভার্টিকাল এক্সপানশনের চেষ্টা করতে হবে। ছাদে গ্রিন হাউস সুবিধা রেখে বিল্ডিং কনস্ট্রাকশন করতে হবে।
[৬] আন্তর্জাতিক নগরকৃষক সম্মেলন উপলক্ষে সোমবার ভার্চ্যুয়াল এক সম্মেলনে তারা এসব কথা বলেন। সম্পাদনা: রায়হান রাজীব, বাশার নূরু
আপনার মতামত লিখুন :