লিহান লিমা: [২] মার্কিন বিচার বিভাগ বলছে, টানা দুই বছরের তদন্তে দেখা গিয়েছে, প্রতিবছর স্নাতক পর্যায়ে শত শত শিক্ষার্থীদের ভর্তির সময় ‘অবৈধভাবে বর্ণবাদী ও বৈষম্যমূলক আচরণ’ করছে ইয়েলের ফ্যাকাল্টি। যা ১৯৬৪ সালের নাগরিক অধিকার আইনের চতুর্থ ধারার লঙ্ঘন। সিএনবিসি।
[৩] ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের মুখপাত্র অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, হাজারো যোগ্য শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে আমরা প্রার্থী বাছাই করি। আমরা নিজেদের ভর্তির প্রক্রিয়া নিয়ে গর্ববোধ করি, এই ধরণের অযৌক্তিক ও বুদ্ধিহীন অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা প্রক্রিয়া পরিবর্তন করবো না। বিবিসি
[৪] বিচার বিভাগ বলছে, তাদের তদন্তে দেখা গিয়েছে, প্রাতিষ্ঠানিক যোগ্যতার ভিত্তিতে আফ্রো-আমেরিকান আবেদনকারীদের ১০জনের মধ্যে ৪ জনের বিপরীতে এশীয় ও শ্বেতাঙ্গ আমেরিকানদের আবেদন গ্রহণের হার দশের মধ্যে ১ জন। তারা আরও জানায়, ভবিষ্যত ভর্তির প্রক্রিয়ার সময় বর্ণ বা জাতিগত পরিচয়কে নির্ণায়ক নির্ধারণ করা উচিত নয়। দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট
[৫] এর আগে মার্কিন বিচার আওতায় হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে এশীয় আমেরিকান প্রার্থীদের নিয়ে বৈষম্যের অভিযোগ আনে। তবে পরে হার্ভার্ডের আপিলের ভিত্তিতে সুপ্রিমকোর্ট জানায়, শ্বেতাঙ্গ, কৃষ্ণাঙ্গ এবং হিসপানিক প্রার্থীদের বিপরীতে এশিয় প্রার্থীদের বিরুদ্ধে বৈষম্য করে না হার্ভার্ড। সম্পাদনা: ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :