শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ১৪ আগস্ট, ২০২০, ১২:০০ দুপুর
আপডেট : ১৪ আগস্ট, ২০২০, ১২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] করোনার কারনে রেশম শিল্পের ক্ষতি ৩০০ কোটি টাকা

মঈন উদ্দীন:  [২] অস্তিত্ব সংকটে রাজশাহীর রেশম শিল্প। বিশ্বব্যাপী মহামারী করোনা ভাইরাসের কারণে ধুঁকে ধুঁকে চলা এ শিল্পখাত আবার অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। করোনা ভাইরাসের কারণে গত দুই মাসের লকডাউনে কোটি কোটি টাকার লোকসানে পড়েছে সিল্কের তৈরি পোশাকখাত।

[৩] এখন সিল্কের তৈরি পোশাকের শো-রুম খোলা থাকলেও বেচাবিক্রি নেমে এসেছে অর্ধেকে। বেচাবিক্রি না থাকায় কারখানার উৎপাদনও কমে গেছে। অথচ সব জনবলকে বেতন দিতে গিয়ে হিমশিমে পড়তে হচ্ছে সিল্কের তৈরি পোশাক উৎপাদনকারীদের।

[৪] ব্যবসায়ীদের মতে, করোনাভাইরাসের কারণে সারাদেশে রেশম শিল্পে প্রায় ৩০০ কোটি টাকার মতো লোকসান হবে। তাই এ খাতকে টিকিয়ে রাখতে সরকারি প্রণোদনাসহ রেশম শিল্পকে বাঁচাতে সরকারি বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া ছাড়া ধ্বংসপ্রায় এ শিল্পকে টিকিয়ে রাখার কোনো সম্ভাবনা নাই। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান নিজস্ব কারখানায় পোশাক তৈরি ও বিপণন করছেন।

[৫] অন্যান্য প্রতিষ্ঠান কারখানায় থানকাপড় তৈরি করলেও পোশাক তৈরি করে না। তারা থান কাপড় উৎপাদন করে দেশের বিভিন্নস্থানে তা বিক্রি করে। গত এক দশক আগেও রাজশাহী মহানগরীর সপুরা এলাকায় ১৫টির মতো প্রতিষ্ঠান নিজস্ব কারখানায় পোশাক তৈরি ও বিপণন করলেও এখন তা মাত্র চার পাঁচটিতে নেমে এসেছে।করোনা ভাইরাসের কারণে লকাউনের কারণে ২৬ মার্চ থেকে ১২ এপ্রিল পর্যন্ত সিল্কের কাপড় কারখানা ও শো-রুম বন্ধ ছিলো। রোজার ঈদের আগে সীমিত পরিসরে খোলা হলেও বিক্রি তেমন হয়নি।

[৬] ৩১ মে পর থেকে লকাউন তুলে দেওয়া হলে শো-রুম ও কারখানা চালু করা হয়েছে। তবে বেচাবিক্রি আর আগের মতো জমে উঠেনি।বেচাবিক্রি নেমে এসেছে অর্ধেকে। কারখানা খোলা থাকলেও বেচাবিক্রি না থাকায় উৎপাদন কমে এসেছে অর্ধেকে। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়