শিরোনাম
◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা শুরু, মানতে হবে কিছু নির্দেশনা ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ বিশ্ববাজারে সোনার সর্বোচ্চ দামের নতুন রেকর্ড ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ চেক প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ প্রফেসর ইউনূসকে প্রদত্ত "ট্রি অব পিস" প্রধানমন্ত্রীকে প্রদত্ত একই ভাস্করের একই ভাস্কর্য: ইউনূস সেন্টার ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান পরিদর্শন করে দেশে ফিরলেন ভুটানের রাজা

প্রকাশিত : ১২ আগস্ট, ২০২০, ০৫:১৯ সকাল
আপডেট : ১২ আগস্ট, ২০২০, ০৫:১৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মিয়ানমারের অপরাধের ‘আলামত’ দেয়নি ফেসবুক: জাতিসংঘ

ডেস্ক রিপোর্ট: মিয়ানমার বিষয়ক জাতিসংঘের একটি তদন্ত সংস্থার প্রধান জানিয়েছেন, ফেসবুক ‘গুরুতর আন্তর্জাতিক অপরাধের’ বিষয়ে কোনও প্রমাণ এখনও দেয়নি। যদিও মিয়ানমারের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম রোহিঙ্গা ছাড়াও অন্যদের ওপর নিপীড়নের তদন্তে সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছিল ফেসবুক। খবর আল জাজিরার।

ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইনভেস্টিগেটিভ মেকানিজম অন মিয়ানমার (আইআইএমএম)-র প্রধান নিকোলাস কোমজিয়ান বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, ফেসবুকের কাছে ‘খুবই প্রাসঙ্গিক এবং গুরুতর আন্তর্জাতিক অপরাধের’ আলামত রয়েছে। কিন্তু এক বছর ধরে চলা আলোচনার সময় তারা কোনও কিছুই শেয়ার করতে রাজি হয়নি।

তবে আইআইএমএম কি ধরনের আলামত চেয়েছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু বলতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন কোমজিয়ান। এ বিষয়ে ফেসবুকও তাৎক্ষণিকভাবে মন্তব্য করতে অপারগতা প্রকাশ করেছে।

২০১৭ সালে রোহিঙ্গাদের ওপর সামরিক অভিযানের ঘটনায় গণহত্যার অভিযোগ আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে মিয়ানমারের বিচার চলছে। ওই অভিযানের ফলে ৭ লাখ ৩০ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়।

যদিও মিয়ানমার দেশটির বিরুদ্ধে আনা গণহত্যার অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তারা বলছে, পুলিশ চেকপোস্টে হামলা চালানো সশস্ত্র গ্রুপের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী।

জাতিসংঘের তদন্তকারীরা বলছেন, ঘৃণামূলক বক্তব্য ছড়ানোর পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে ফেসবুক। এর ফলে সেখানে সহিংসতা বেড়ে যায়।
ফেসবুক বলছে, তারা ঘৃণামূলক বক্তব্য বন্ধে কাজ করছে এবং মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্পৃক্ত অ্যাকাউন্ট মুছে দিয়েছে। তবে ওইসব অ্যাকাউন্টের তথ্য সংগ্রহ করেছে রেখেছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়