আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] চেন্নাইয়ের কাছে একটি কন্টেইনার ফ্রেইটে রাখা ছিলো ৬৯৭ টন বিস্ফোরক। বন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, লেবাননের ওই বিস্ফোরণের পর তারা দ্রুত নিলামের মাধ্যমে রাসায়নিকগুলো সরিয়ে ফেলেছেন। দ্য হিন্দু, এনডিটিভি
[৩] পুলিশের একটি সূত্র জানিয়েছে, রাসায়নিক ভর্তি কিছু কন্টেইনার ইতোমধ্যেই সরিয়ে ফেলা হয়েছে। কিছু অল্প সময়ের মধ্যেই সরিয়ে ফেলা হবে।
[৪] কাম্টমস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সার হিসেবে আমদানি করা এই রাসায়নিকগুলোকে বিস্ফোরক ক্যাটাগরিতে ফেলেননি তামিলনাড়– ভিত্তিক আমদানিকারক। তাই এগুলো জব্দ করা হয়েছিলো। এগুলো আমদানি করা হয় দক্ষিণ কোরিয়া থেকে। জব্দের পর এগুলো নিরাপদেই বন্দরে ছিলো। তবে বন্দর কর্তৃপক্ষ আর কোনও ঝুঁকি নিতে চায়নি।
[৬] ২০১৫ সালে খালাসের সময় ৭ টন রাসায়নিক নষ্ট হয়। বাকি ৬৯০ টন ইক নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করে দেয়া হয়েছে।
[৭] ৪ আগস্ট লেবাননের বৈরুত বন্দরে থাকা ২ হাজার ৭৫০ টন অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট বিস্ফোরিত হয়। প্রাণ হারায় ১৫৭ জন, গৃহহীন হয় তিন লাখ মানুষ। সম্পাদনা: ইকবাল খান