সিরাজুল ইসলাম : [২] পোশাক খাতের কারখানা শিশু শ্রমিক মুক্ত করার লক্ষে অভিযান চালিয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়। তাদের ৩২ জন মেয়ে এবং অপর তিনজন ছেলে। তাদের কোনও সাপ্তাহিক ছুটি ছিলো না। আলজাজিরা
[৩] শিশু কল্যাণ কমিটি জানিয়েছে, জরুরী সহায়তা নম্বর থেকে ফোন পেয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়। নভেল করোনাভাইরাস মহামারীতে স্কুল বন্ধ, লকডাউন শিথিল ও পরিবারের আর্থিক সঙ্কট কাজে লাগিয়ে দালালরা ফুঁসলিয়ে শিশুদের গার্মেন্টস হাব হিসেবে পরিচিত তামিল নাডুর ত্রিপুরে কাজে এনে দেয়। সম্প্রতি একটি মেয়ে সেখান থেকে বাড়ি গিয়ে অন্যদের পরিবারকে কাজের পরিবেশ সম্পর্কে জানায়। উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে অভিভাবকরা।
[৪] ত্রিপুরের শীর্ষ কর্মকর্তা কে বিজয় কৃষ্ণাণ বলেন, শিশু শ্রমিকদের খোঁজে বিভিন্ন কারখানায় অভিযান পরিচালনা করছে স্থানীয় প্রশাসন। তারা ঘটনা তদন্ত করছেন। রয়টার্স
[৫] তারা শিশু শ্রমিক দিয়ে কাজ করানোর প্রমাণ পেয়েছেন। কারখানা কর্তৃপক্ষ বলছে, তারা এমন কাজ আর করবেন না।
[৬] লকডাউনের কারণে আরও শিশু শ্রমিক নিয়োগ করা হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন গবেষকরা। ভারতের আইনে ১৫ বছরের নিচে শিশুদের শ্রমিক হিসেবে নিয়োগ করা নিষিদ্ধ। তবে তারা পারিবারিক ব্যবসায়
যুক্ত হতে পারবে।
[৭] অন্য শিশু শ্রমিক উদ্ধার এবং তাদের সহায়তা চেয়ে মামলা করেছেন সেখানকার সমাজকর্মী সিএম সিবাবাবু।
আপনার মতামত লিখুন :