লাইজুল ইসলাম : [২] ল্যাব এইড, কমফোর্ট, বাংলাদেশ স্পেশালাইজড, ইনসাফ, কমিউনিটি ও বাংলাদেশ মেডিকেলে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৯ সালের এপ্রিল, মে, জুন ও জুলাই মাসে রোগীর সংখ্যা ছিলো মোট বেডের ৭০ ভাগ। এই সময়টায় নিউমোনিয়া, জ্বরসহ সাধারণ রোগী বেশি হতো। এ বছর কোভিডের চারমাসে রোগী এসেছে মাত্র ১০ ভাগ।
[৪] ল্যাব এইড হাসপাতালের জনসংযোগ কর্মকর্তা দীপ জানান, বর্তমানে চিকিৎসক চেম্বার করছেন ৬০ জন। অনলাইনে আছেন ৯০ জন।
[৫] বাংলাদেশ মেডিকেলের চিকিৎসক ডা. তারেক আলম বলেন, কোভিড শুরুর দিকে হাসপাতালের কিছু স্টাফ আক্রান্ত চলে ডাক্তার ও রোগীদের কথা চিন্তা করে চেম্বার বন্ধ ছিলো। এখন খুলছে। সাধারণ সময়ের মতো না হলেও ৬০ ভাগ রোগী ফেরত আসবে। আমাদের ৭০ জন চিকিৎসক রোগী দেখা শুরু করেছে।
[৬] বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালের প্রধান নির্বাহী বলেন, আমরা সবার থেকে কিছুটা ব্যতিক্রম এখনো। প্রথম থেকে সমান তালে সাধারণ রোগী দেখে গেছি। এখনো তাই করছি। আমাদের কোনো বেড গত চার মাসে খালি যায়নি। এখনো কোনো বেড খালি নেই।
[৭] কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্মকর্তা বলেন, আমাদের এখানে গরীব রোগীর সংখ্যা বেশি। প্রথম দিকে আমাদের চিকিৎসকরা কিছুটা ভয়ে থাকলেও ধীরে ধীরে তারাই ফিরতে শুরু করে। এখন সব ধরনের রোগী দেখছেন আমাদের চিকিৎসকরা। সম্পাদনা: ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :