শরীফ শাওন : [২] সেন্টার ফর এন্টারপ্রেনারশিপ ডেভলোপমেন্ট সিইডি এবং ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের তৈরি ম্যাপড ইন বাংলাদেশ (এমআইবি) প্রকল্পের মাধ্যমে নেদারল্যন্ডসের আর্থিক সহায়তায় এ জরিপ চালানো হয়।
[৩] পরিসংখ্যানে বলা হয়, মহামারিতে শতকরা ৯ শতাংশ কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়েছে। সচল কারখানার সংখ্যা ১ হাজার ৮৫০টি। এর মধ্যে স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়েছে ১৯৮টি, সাময়িক বন্ধ হয়েছে ২৮৬টি। মাস্ক ও পিপিই তৈরি করছে ১৪৩ টি এবং রপ্তানির দাবি করছে ৬৯ টি কারখানা কর্তৃপক্ষ।
[৪] চলতি বছরের শুরুর দিকে পর্যবেক্ষণ শুরু করে ২০ জুলাই দ্বিতীয় পর্যায়ে জরিপ শুরু হয়েছে। দ্বিতীয় পর্যায়ে ফোন কলের মাধ্যমে ডাটা সংগ্রহ করা হয়েছে। ঢাকা, গাজীপুর থেকে ২,৩৩৪টি এবং নারায়নগঞ্জ, চট্টগ্রাম থেকে ৩,৩৪২টি কারখানার উপর এ জরিপ চালানো হয়েছে।
[৫] পরিসংখ্যানে বলা হয়, বিজিএমইএ এবং বিকেএমইএর সদস্য কারখানাগুলো উৎপাদন সক্ষমতার ৭০ দশমিক ৬ শতাংশ, সদস্য নয় এমন কারখানায় উৎপাদন সক্ষমতরা ৫৯ দশমিক ৮ শতাংশ উৎপাদনে সক্ষম হয়েছে।
[৬] মহামারির আগের তুলনায় কর্মশক্তি ব্যবহার হয়েছে ৯২ শতাংশ। বেশি কর্মশক্তি ব্যবহার হয়েছে ঢাকায়, ৯৬ দশমিক ৯ শতাংশ এবং সবচেয়ে কম ব্যবহার হয়েছে গাজীপুরে, ৮৯ শতাংশ। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :