মাসুম ফরাজি: [২] রোববার রাতে আহত ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা জাহিদ এর বাবা নজরুল ইসলাম বাদি হয়ে সাপলেজা ইউপি চেয়ারম্যান মিরাজ মিয়াসহ ৭ জন নামিয় ও অজ্ঞাত আরও ১০-১২জনকে আসামী করে এ মামলা দায়ের করে।
[৩] মামলা সুত্রে জানাগেছে, আসামীদের সাথে আহতদের এলাকায় প্রভাব বিস্তার নিয়ে পূর্ব বিরোধ ছিল। তারই ধারাবাহিকতায় গত বৃহস্পতিবার ৩০ জুলাই বিকেলে পূর্ব সাপলেজো মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্রকরে দুই পক্ষের মধ্যে কথার কাটাকাটি এক পর্যায় হাতাহাতিও হয়। পরে খেলা শেষে সন্ধ্যার পর উভয় পক্ষের মধ্যে পুন:রায় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়।
[৪] এ সময় উপজেলা যুবলীগ সহ-সভাপতি আবুল কালাম মোল্লা ও ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা জাহিদ উভয় পক্ষের বিরোধ সমাধানের জন্য ঘটনা স্থলে পৌছালে প্রতিপক্ষরা তাদের ওপর হামলা চালিয়ে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে যুবলীগ নেতা কালাম মোল্লা, ছাত্রলীগ নেতা জাহিদ ও রিয়াজ মোল্লাকে গুরুতর আহত করে। পরে স্থানীয় ও স্বজনরা আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক আহতদের উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন।
[৫] এ বিষয়ে সাপলেজা ইউপি চেয়ারম্যান মিরাজ মিয়া জানান, এ ঘটনার সাথে আমি জড়িত নই, রাজনৈতিক ভাবে হেয় করার জন্য উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে এ মামলায় আমাকে জরানো হয়েছে।
[৬] মঠবাড়িয়া থানার ওসি আ,জ,মো.মাসুদুজ্জামান মামলার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ বিষয়ে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। সম্পাদনা: সাদেক আলী
আপনার মতামত লিখুন :