রাশিদ রিয়াজ : [২] মেডিকেলের জার্নালের একটি সমীক্ষা বলছে এ ঘটনা ঘটে ২০১৩-২০১৫ সালে। দি গ্লোবাল এনার্জি ব্যালান্স নেটওয়ার্কের এ অপকর্ম ২০১৪ সালে ফাঁস হয়ে যায়। বিজ্ঞানীদের কোকাকোলা বলতে বাধ্য করেন মিষ্টি জাতীয় পানীয় নয় বরং ব্যায়ামের অভাবই মোটা হতে সাহায্য করে। কারণ ওই নেটওয়ার্কের পক্ষ থেকে বলা হয় কোকাকোলা গবেষণা কাজে বিস্তর দান করে থাকে। ডেইলি মেইল
[৩] ইমেইল চালাচালি থেকে বিষয়টি ফাঁস হয়ে পড়ে। তাতে দেখা যায় যুক্তরাষ্ট্রে অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধির জন্যে কারণগুলো অনুসন্ধার করার জন্যে গবেষকদের কয়েক মিলিয়ন ডলার অনুদান দিয়েছিল।
[৪] স্থূলতার ক্ষেত্রে চিনির যে সক্রিয়া ভূমিকা রয়েছে তা কমিয়ে দেয়ার জন্যে গবেষকদের বলে কোকাকোলা। খারাপ খাবার বা চিনির চেয়ে ব্যায়ামের অভাবকে স্থূলতার প্রধান কারণ হিসেবে দেখান বিজ্ঞানীরা।
[৫] অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি, লন্ডন স্কুল অব হাইজিন এন্ড ট্রপিক্যাল মেডিসিন, মিলানের ইউনিভার্সিটি অব বোকনি, ইউএস রাইট টু নো ও ব্রিটেনের পাবলিক হেলথ নিউট্রিশনের গবেষকরা এ গবেষণায় অংশ নেন।
[৬] আটলান্টার কোকাকোলা কোম্পানির সঙ্গে গবেষকরা ১০ হাজার পৃষ্ঠা ইমেইল বিনিময় করেন। ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া ইউনিভার্সিটি ও ইউনিভার্সিটি অব কলারাডো এর সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল।
আপনার মতামত লিখুন :