জেরিন আহমেদ: [২] মঙ্গলবার বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ সব তথ্য দেওয়া হয়েছে।
[৩] এতে বলা হয়, দেশের ১০১টি পর্যবেক্ষণাধীন পানি সমতল স্টেশনের মধ্যে বন্যা আক্রান্ত জেলার সংখ্যা ১৮টি। এর মধ্যে বৃদ্ধি ২৬টি এবং হ্রাস ৭২টির। বিপদসীমার ওপরে নদ-নদীর সংখ্যা ১৭টি, বিপদসীমার ওপরে স্টেশনের সংখ্যা ২৭টি এবং অপরিবর্তিত ৩টি। এতে আরও বলা হয়, ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদ নদীর পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে যা আগামী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
[৪] গঙ্গা-পদ্মা নদীসমূহের পানি সমতল স্থিতিশীল আছে যা আগামী ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।কুশিয়ারা ব্যাতীত উত্তরাঞ্চলের আপার মেঘনা অববাহিকার প্রধান নদীসমূহের পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে যা আগামী ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
[৫] রাজধানী ঢাকার আশেপাশের নদীসমুহের পানি সমতল স্থিতিশীল আছে যা আগামী ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত পারে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় মুন্সীগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, চাঁদপুর, রাজবাড়ী, শরিয়তপুর, ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্যা পরিস্থিতির স্থিতিশীল থাকতে পারে।
[৬] আগামী ২৪ ঘণ্টায় কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, বগুড়া, জামালপুর, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, নওগাঁ, নাটোর, মানিকগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকতে পারে।
[৭] গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাত হয়েছে কক্সবাজার ১০০ মিলিমিটার, বরিশাল ৭৯ মিলিমিটার, বান্দরবান ৭৪ মিলিমিটার, নাকুয়া গাঁও ৫৬ মিলিমিটার, লামা ৫৩ মিলিমিটার ও চট্টগ্রাম ৫১ মিলিমিটার। সূত্র: সময় টিভি, দেশ নিউজ