সমীরণ রায়: [২] খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আরও বলেন, ঈদের দিন শিমুলিয়া ঘাট এলাকা পরিদর্শন করি। এদিনই পণ্যবাহী যান নিয়ে ফেরি চলাচলের নির্দেশ দিয়েছি। পরবর্তীতে যাত্রীবাহী বাসও ফেরিতে চলাচল করছে। তেমন সমস্যা হচ্ছে না। মোটরসাইকেলের চাপ অনেক বেশি। শিমুলিয়ায় অন্য তিনটি ঘাট দিয়ে ফেরি চলাচল করছে।
[৩] তিনি বলেন, পদ্মার তীব্র স্রোত ও ভাঙনের কারণে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়ার ৩ নম্বর ফেরিঘাটটি ভেঙে যাওয়ায় গত ৩১ জুলাই রাত থেকে কিছু সময়ের জন্য শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল। এতে যাত্রীদের অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে।
[৪] তিনি আরও বলেন, করোনা ও বন্যা পরিস্থিতির মধ্যেও বাংলাদেশের মানুষ ঈদ উদযাপন করেছে, কোরবানি দিয়েছে। মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দের কমতি দেখিনি। মানুষ সবকিছুর মধ্যে আনন্দ ভাগ করে নিয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে অর্থনীতির চালিকা শক্তি ধরে রাখতে পেরেছি। ঈদের পর সোমবার প্রথম দিন থেকেই সচিবালয়ের কর্মকাণ্ড স্বাভাবিক হয়ে আসছে। অর্থনীতির চলমান প্রবাহ ধরে রেখে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে সক্ষম হবো।
[৫] খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, মানিকগঞ্জ থেকে পাটুরিয়াঘাটে যাওয়ার রাস্তাটি দুইলেন বিশিষ্ট। রাস্তাটি সরু থাকায় যানবাহনের অতিরিক্ত চাপের ফলে ঈদের আগে সেখানে কিউ (ভীড়) তৈরি হয়েছিল। শিমুলিয়া থেকে দু’টি রো-রো ফেরি পাটুরিয়া দৌলতদিয়া ঘাটে আনার ফলে রুটে জট তৈরি হয়নি। ফেরি স্বল্পতা বা স্রোতের জন্য তেমন জট সৃষ্টি হচ্ছে না। এখন কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে আসছে। ফেরি দ্রæত চলাচল করতে পারলে রাস্তার চাপ বা জট অনেকটা কমে যাবে।
[৬] সোমবার সচিবালেয় ঈদ পরবর্তি সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব