লাইজুল ইসলাম : [২] আফতাব নগর কোরবানির পশুর হাট। বলা হয় অস্থায়ী সবচেয়ে বড় হাট এটিই। এখানে ঈদের দিন সকালে গিয়ে দেখা যায়, গরু আছে সর্বোমোট ১০টি। ক্রেতা আছেন কমপক্ষে ১০০ জন। গরু নিয়ে শেষ পর্যন্ত ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে কথাকাটাকাটিও হয়। এরই মধ্যে গরুটি চড়া দাম দিয়ে কিনে ফেলেন অন্য এক ক্রেতা।
[৩] এ অবস্থায় যারা গরু পেয়েছেন তারাও কিনেছেন অনেক বেশি মূল্যে। কথা হয় দুজন ক্রেতার সঙ্গে। তারা বলেন, দাম বেশি হলেও আল্লাহর রহমতের আশায় কষ্ট হলেও পশু কোরবানি দিচ্ছি।
[৪] গাবতলি পশুর হাটে গিয়ে দেখা গেছে কিছুটা ভিন্ন চিত্র। সেখানে ক্রেতার পাশাপাশি রয়েছে কোরবানির পশু। কিন্তু পশুর দাম অনেক। কোনো ভাবেই দাম ছাড়েনি বিক্রেতারা।
[৫] ক্রেতারা বলেন, কোনো ভাবেই গরুর দাম কমাচ্ছে না বিক্রেতারা। এই অবস্থায় কোরবানির পশু কেনা খবুই কঠিন। তাছাড়া ঈদের দিন কোরবানির পশুর দাম এত থাকে তাও প্রথম বারের মতো দেখলাম।
[৬] আফতাব নগরের বিক্রেতারা বলেন, হাটে গরু না। ক্রেতাদের জন্যই এই পশু আনা হয়েছে। আমরা বেশি দামে গরু এনেছি। তাই বেশি দামে বিক্রি করছি। গামতলী হাটের বিক্রেতারা বলছেন, বাজার অনুযায়ী কোরবানির পশু দাম ঠিক আছে। তবে দুই দিন আগে নিলে হয়তো কমে নেয়া যেতো। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :