শাহীন খন্দকার : [২] অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার এবার ঈদুল আযহা । ঈদ মানেই আনন্দ ও ত্যাগের মহিমা। কোরনাকালিন বৈশ্বিক মহামারির মধ্যেও আতঙ্ক ও অস্বাভাবিক পরিস্থিতির মধ্যে রুটি রোজগারের আশায় রাজধানীর মোহম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পের বাসিন্দা শওকত মীর ও শাহজাদা জং ভোর ৫টা থেকে কোরবানির মাংস কাটার কাঠের গুড়ি ,হুগলার চাটাই নিয়ে রাস্তায় বসে আছেন খরিদ্দারের আশায়। তাদের দুজনের পুঁজি ১৫ হাজার টাকা হলেও তারা আশাবাদি দ্বিগুণ হবে।
[৩] ভোর থেকে সকাল ৭টা ৩৫ পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে শওকত মীরের ৩হাজার তিনি প্রতিটি ছোট সাইজের একটি কাঠের গুড়ি ৬০ টাকা মাঝারি ১০০ শত আর বড় সাইজের গুড়ি ১৫০ থেকে ৩০০ শত টাকা বিক্রি করেছেন। প্রতিবেদককে শাহজাদা জং জানালেন , এসব কাঠের গুড়ি সংগ্রহ করেছেন রামপুরা ও মেরুনবাড্ডার আমিন সো-মিল থেকে । গড়ে প্রতি পিচ ক্রয় করেছেন ৪০ টাকা করে। শাহজাদা জং জানান, বিভিন্ন ফ্লাটের বাসিন্দারা তার নিকট থেকে ফোন করে নিয়ে যাচ্ছেন। তবে পৌছাইয়া দিলেই পাওয়া যাচ্ছে বকশিস। প্রতিটি হুগলার চাটাই বিক্রি হচ্ছে ৩’শ টাকা থেকে হাজার টাকায় ।
আপনার মতামত লিখুন :