শিমুল মাহমুদ : [২] বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে বটতলা ও গুলিস্তান মোড়ের নতুন নোটের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, রাস্তার পাশে ফুটপাতে টেবিলের ওপর বিভিন্ন মূল্যমানের নতুন নোট সাজিয়ে বসে আছেন বিক্রেতারা। কিন্তু ক্রেতাদের আগের মতো সাড়া নেই।
[৩] নতুন নোট বিক্রেতা আমেনা বেগম বলেন, গতবছরের চেয়ে এবার নতুন নোটের চাহিদা অনেক কম। করোনাভাইরাসের কারণে মানুষ বাইরে কম বের হওয়ায় নোটের বিনিময়ও কমে গেছে।
[৪] অন্যদিকে গুলিস্তান মোড় থেকে ফয়েজ আহমেদ বলেন, যে কোনো ১০০ পিস নোটে এক বান্ডিল করা হয়। আমরা প্রতি বান্ডিলে সমপরিমাণ টাকার চেয়ে বাড়তি ১০০ থেকে ২০০ টাকা নিচ্ছি। যেমন ৫০ টাকা নোটের ১০০ পিস টাকায় একটি বান্ডিলে ৫ হাজার টাকা থাকে। আমরা নিচ্ছি ৫ হাজার ১০০ থেকে ৫ হাজার ২০০ টাকা।
[৫] চাহিদা কমে যাওয়ায় গত বছরের চেয়ে এবার বিনিময় মূল্য কমানো হয়েছে। আগে ১০ টাকার ১০০টি নোটের একটি বান্ডিল ১ হাজার ২০০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকায় বিক্রি হলেও এবার তার চেয়ে কম নেওয়া হচ্ছে।
[৬] বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানায়, পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে এবার ২৫ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট বাজারে ছেড়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে করোনার কারণে রোজার ঈদের মতো কোরবানির ঈদেও সর্বসাধারণের মাঝে নতুন টাকা বিনিময়ের সুযোগ রাখা হয়নি। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :