কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা ফোর-পি বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করেন।
[৩] বিশ্ব মানবপাচার বিরোধী দিবস উপলক্ষে জাতিসংঘে উচ্চ পর্যায়ের ভার্চুয়াল প্যানেল আলোচনায় তিনি বলেন, মানবপাচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ব্যাপকভিত্তিক আইনি ও প্রাতিষ্ঠানিক পদক্ষেপ নিয়েছে।
[৪] মানবপাচারের আন্তঃসীমান্ত ও আন্তঃদেশীয় প্রকৃতি ও ব্যাপ্তিকে আমলে নিয়ে স্থানীয়, দ্বিপাক্ষিক, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্বের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন রাষ্ট্রদূত।
[৫] মানব পাচারের মূল কারণগুলো চিহ্নিত করাসহ এ সমস্যা সমাধানে বেশ কিছু সুনির্দিষ্ট সুপারিশ তুলে ধরেন তিনি।
[৬] এগুলো হলো দ্বিপাক্ষিক, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক কার্যক্রম এবং সহযোগিতাসমূহ জোরদার, সংশ্লিষ্ট জাতীয় আইনসমূহ কার্যকর, ইনটেলিজেন্স ও তথ্য বিনিময় ব্যবস্থার উন্নয়ন, মানবপাচার সংশ্লিষ্ট অপরাধ প্রতিরোধ ও মনিটরিংয়ের জন্য ডিজিটাল সার্ভিলেন্স ও আইসিটির ব্যবহার।
[৭] নিরাপদ, নিয়মতান্ত্রিক ও নিয়মিত অভিবাসনের ইতিবাচক দিকগুলোর কথা তুলে ধরে স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, মানবপাচারের নেতিবাচক প্রভাব রুখতে এটি হতে পারে টেকসই বিকল্প। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :