কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] ঢাকায় আইসিআরসি কার্যালয় থেকে এ তথ্য জানিয়ে বলা হয়, সম্প্রতি কারারক্ষীদের আবাসনের জন্য পাঁচটি তাঁবু হস্তান্তর, পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা, বিদ্যুৎ সরবরাহ স্থাপন করা হয়েছে।
[৩] তিনটি আইসোলেশন সেন্টার স্থাপন এবং ফেনী এবং কিশোরগঞ্জ কারাগারে আইসোলেশন সেন্টারের অবকাঠামো ও সেবার ব্যবস্থাপনায় কাজ করেছে আইসিআরসি। কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারে ৭০-শয্যার আইসোলেশন সেন্টার চালুর কাজ চলছে।
[৪] কেন্দ্রগুলোয় পুনর্বাসনের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন, নীতিমালা তৈরির জন্য কারিগরি সহায়তা এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার বাস্তবায়ন। চিকিৎসা সেবায় এবং স্যানিটেশন সরঞ্জামগুলির পাশাপাশি আসবাবপত্রও এসব আইসোলেশন সেন্টারে সরবরাহ করা।
[৫] আইসিআরসি বাংলাদেশের প্রটেকশন কো-অর্ডিনেটর হেনিং ক্রাউসে বলেন, মহামারির কারণে কারাগারগুলো বিশেষভাবে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে এবং এ কারণেই আইসিআরসি কোভিড-১৯ মহামারিতে সহায়তা কার্যক্রম আরো জোরদার করেছ।
[৬] প্রাদুর্ভাবের শুরুতেই আমরা কারাগারগুলোতে মহামারী রোধে প্রয়োজনীয় দিকগুলো প্রাথমিক পর্যায়ে চিহ্নিত করতে পেরেছি।
[৭] এপ্রিল ও মে মাসে দেশের ৬৮টি কারাগারে পরিচ্ছন্নতা সামগ্রী সরবরাহ করা হয়েছিল। এর আগে কারা কর্তৃপক্ষের সাথে সমন্বয়ের মাধ্যমে তাদের মেডিকেল স্ক্রিনিং সক্ষমতা আরো শক্তিশালী করতে ১৩৫টি ইনফ্রারেড থার্মোমিটার হস্তান্তর করা হয়।
[৮] কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম মোস্তফা কামাল পাশা বলেন, আইসিআরসি কারাগারে প্রতিরোধমূলক কার্যক্রমে সহায়তা করেছে। ভবিষ্যতেও আইসিআরসির অব্যাহত সহযোগিতা প্রত্যাশা করি। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :