কামরুল হাসান মামুন: সব কিছু স্বাভাবিক চলছে। রাস্তায় বের হলে কাউকে স্বাস্থ্য বিধি মানতে দেখি না। অথচ স্কুলগুলো বন্ধ। ফলে অনেক স্কুলের শিক্ষকরা বেতন পাচ্ছেন না। ছোটখাটো অনেক স্কুল বিক্রি করে ভাড়া মেটাতে চেষ্টা করছে। অনেক স্কুলের শিক্ষকরা ফল বিক্রি বা অন্য কিছু ফেরি করেও কিছু আয় করার চেষ্টা করছে। ক্লাস এইটের একটি ছেলে যেকিনা আমার ছোট কন্যার সমান সেও টুথ ব্রাশ ফেরি করে সংসার চালাতে বাবা-মাকে সাহায্য করছে।
আপনার আমার সন্তানদের যারা মানুষ করছে তারা এত অসহায় অথচ এদের সাহায্যে কেউ এগিয়ে আসছে না। আমারতো মনে হয় আমরা যারা আছি তুলনামূলক উঁচু বেতন পাচ্ছি আমাদের বেতনের একটি অংশ প্রতি মাসে কেটে নিয়ে এই শিক্ষকদের সাহায্য করা উচিত। সরকারি বড় পদে যারা চাকুরী করছে তারাও যদি একটু সহযোগিতা করে তাহলে এই অসহায় মানুষগুলো একটু স্বস্তি পেত। আমি হয়ত ওদের কষ্টটা বুঝতেই পারছি না ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :