কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর থেকেই উপসর্গসহ ভ্রমণকারীদের চিহ্নিত, পরীক্ষা এবং স্বাস্থ্যকেন্দ্রে রেফার করার জন্য পিওই কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে এবং দেশের বিভিন্ন প্রবেশ পথে জরুরি স্বাস্থ্য নজরদারি ব্যবস্থা জোরদারে সরকারকে সহায়তা করছে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা।
[৩] আইওএম বন্দরের কর্মকর্তা ও কর্মীদের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম এবং স্বাস্থ্য সরঞ্জাম বিতরণ, বন্দরসমূহে ভ্রমণকারীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ব্যবস্থাপনার স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসেডিওর তৈরিতে কারিগরি সহায়তা প্রদান করেছে।
[৪] এছাড়াও ৩৫২ জন প্রথম সারির কর্মীকে প্রশিক্ষণ প্রদানের পাশাপাশি শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে মেডিকেল সহায়তার জন্য কর্মী নিয়োগ, নয় লাখ স্বাস্থ্যবিষয়ক ঘোষণাপত্র, ৫০ হাজার যাত্রীর অবস্থান নির্ণয়কারী ফর্ম এবং এক লাখ অন্যান্য স্ক্রিনিং ফর্ম বিতরণ করে আইওএম।
[৫] আইওএম বাংলাদেশের মিশন প্রধান গিওরগি গিগাওরি বলেন, বাংলাদেশের জন্য ভাইরাসই বড় হুমকি। সম্মুখভাগে কাজ করা কর্মীদের জন্য পিপিই প্রদান করছি। একইসঙ্গে এই ভাইরাস কীভাবে সংক্রমণিত হয় এবং কীভাবে একে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব সে সম্পর্কে জেনে সেই অনুযায়ী সাড়া প্রদান নিশ্চিতে কর্তৃপক্ষের দক্ষতা বৃদ্ধিতে কাজ করছি।
[৬] আইওএম-এর ধারণা, এই বছরের মধ্যে লাখ লাখ অভিবাসী কর্মী দেশে ফিরে আসতে পারে। এখন পর্যন্ত হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে আগত ফ্লাইট সংখ্যা সীমিত।
[৭] মঙ্গলবার আইওএম ঢাকা অফিস থেকে এ তথ্য জানানো হয়। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :