রাজু চৌধুরী: [২] চোরাইকৃত স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে সিএমপি কোতোয়ালী থানা পুলিশ। এ ব্যাপারে জানান, ২৮ জুলাই (মঙ্গলবার) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) এস এম শাহ আব্দুর রউফ
[৩] গ্রেপ্তারকৃত স্বর্ণ চোর এবং অবৈধ স্বর্ণ ব্যবসায়ী দুলাল বনিককে আটকের পর সর্বমোট ১৭ (সতের) ভরি ১২ (বার) আনা ০৩ (তিন ) রক্তি, স্বর্ণালংকার উদ্ধার করা হয় যার মূল্য আনুমানিক মূল্য ১৭(সতের) ভরি ১২ (বার) আনা ০৩ রক্তি ৭০,০০০/-) = ১২,৪৪,৬৮৭/- (বার লক্ষ চুয়াল্লিশ হাজার ছয় শত সাতাশি) টাকা। এই সময় এসি (কোতোয়ালী) নোবেল চাকমা, কোতোয়ালী থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন, ওসি (তদন্ত) মো. কামরুজ্জামান সহ অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
[৪] তিনি আরও বলেন, আসামি আনোয়ার(২৮), পিতা-আহেদ আলী, মিউনিসিপ্যালিটি কলোনী, তুলাতলী, জামাইবাজার, থানা- বাকলিয়া, চট্টগ্রামকে গোপন সংবাদদের ভিত্তিতে সোমবার আসকারদিঘী পুলিশ ফাঁড়ির এসআই (নিঃ) ধর্মেন্দু দাশ, এএসআই-মিজানুর রহমান (বিপি-৮৪০৩০৩৩৫৯৮), কং-১৬০২ বিজয় সরকার, কং-৬২৭৮ আতিকুর রহমান, কং-৩৯৪২ সাইফুর রহমান ফোর্স সহ বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গনি বেকারীর মোড়ে কিউ সি ট্রেডিং লিমিটেড এর অপর পাশে গনি বেকারীর সামনে থেকে ২১(একুশ)পিস ইয়াবা ট্যাবলেট সহ আটক করা হয়।
[৫] জিজ্ঞাসাবাদে ধৃত আনোয়ার জানায়, কোরবানীগঞ্জ এলাকায় দুলাল বনিক নামক একজন ব্যক্তির নিকট চোরাই স্বর্ণালংকার বিক্রয় করে এবং সে ছাড়াও অনান্য অনেক চোর থেকেও উক্ত দুলাল বনিক চোরাই স্বর্ণ ক্রয় করে থাকে। পরবর্তীতে অত্র থানাধীন ২৪, কোরবানীগঞ্জ দুলাল বণিক এর বাসা হতে আলমীরার ড্রয়ারের গোপনে রক্ষিত থাকা একটি পোটলার ভেতর উল্লেখিত জব্দকৃত স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া যায় ।
[৬] ওসি মোহাম্মদ মহসীন জানান, আনোয়ারের বিরুদ্ধে একাধিক মাদক, অস্ত্র ও চুরির মামলার আসামী বলিয়া স্বীকার করে। বিভিন্ন থানায় ৭টি মামলা রয়েছে আর দুলাল বণিকের স্বর্ণ ব্যবসা করার কোন বৈধ কাগজ নেই তার বিরুদ্ধে কোতোয়ালী থানায় মামলা রুজু করা হয়। সম্পাদনা: সাদেক আলী
আপনার মতামত লিখুন :