প্রভাষ আমিন: পরশু রাতে রেলওয়ে শ্রমিক লীগের সভাপতি এডভোকেট হুমায়ুন কবির ফোন করে জানতে চাইলেন ইসরাফিল আলমের কী অবস্থা? আমি তখনও জানতাম না। খবর নিয়ে জানলাম, অবস্থা ভালো নয়। স্কয়ারে লাইফ সাপোর্টে আছেন। ফিরে আসার চান্স খুব কম। হাসপাতাল থেকে করোনামুক্ত হয়ে বাসায় ফিরে আসার পর নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে আবার হাসপাতালে যেতে হয়। আজ (২৭ জুলাই) সকালে ফিরে আসার খুব কম চান্সকে জিরো করে চলে গেলেন একেবারেই। এমন একজন প্রাণবন্ত, হাসিখুশি মানুষের এমন অকাল বিদায় বড় ধাক্কা দেয়।
অবিশ্বাসে কেমন শূন্য হয়ে যায় চারপাশ। তার সাথে আমার পরিচয় টকশো সূত্রে। একসময় খুব আসতেন বিভিন্ন টিভিতে। আমাদের শোতেও অনেকবার এসেছেন। ঝগড়া করতেন না, কথা বলতেন যুক্তি দিয়ে। মূলত শ্রমিক নেতা ইসরাফিল আলম রাজনীতির নিজেকে তৈরি করেছিলেন কঠোর পরিশ্রমে। মাঠের পরিশ্রমের পাশাপাশি প্রচুর পড়াশোনাও করতেন। একবার আমি যখন ব্যাকপেইনে শয্যাশায়ী, বাসায় এসেছিলেন আমাকে দেখতে। তার সেই আন্তরিকতা ছুয়ে গিয়েছিলো আমায়। তার মৃত্যুর খবরে বুকটা ভেঙে গেলো। পরপারে ভালো থাকবেন ইসরাফিল ভাই। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :