শিরোনাম
◈ এলডিসি উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার প্রস্তুতি নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ◈ ড. ইউনূসকে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য দুঃখজনক: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত ◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে

প্রকাশিত : ২৭ জুলাই, ২০২০, ০৩:৩৫ রাত
আপডেট : ২৭ জুলাই, ২০২০, ০৩:৩৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] প্রতারণার মাধ্যমে গাড়ি মেরামতের টাকা আত্নস্মাতের ও পার্টস চুরি করার অভিযোগে মামলা

যশোর প্রতিনিধি: [২] মাগুরা জেলার শালিখা উপজেলার বুনোগাঁতি গ্রামের মৃত খন্দকার আব্দুল ওহাবের ছেলে মতিয়ার রহমান বাদি হয়ে শনিবার রাতে কোতয়ালি থানায় মামলা করেন।

[৩] মামলায় তিনজনকে আসামি করা হয়েছে। আসামিরা হচ্ছে চট্রগ্রাম সিটি করপোরেশন সিঙ্গার শো রুম মিরপাড়ার মৃত মোশারফ হোসেনের ছেলে বর্তমানে শহরের মোল্লাপাড়া ঢাকা রোড মীম ওয়ার্কসপের আনোয়ার হোসেন বাবুল (৫০) মোল্লাপাড়া ঢাকা রোডের ইকরামুল ইসলাম (৫০) ও মোল্লাপাড়া ঢাকা রোড বাঁশতলা মসজিদের পাশের আজিজের ছেলে শরীফ হোসেন (৪২)।

[৪] মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, মতিয়ার রহমান মাগুরা বুনোগাঁতি বিশেষ শিক্ষা প্রতিবন্দি বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। প্রতিবন্দি বিদ্যালয়ের নামে ক্রয়কৃত পিকআপ (যশোর-ন-১১-০৪০৭) গত ৯ ফেব্রুয়ারি মীম ওয়ার্ক সপে মেরামত করতে দিই। পিকআপ মেরামতের জন্য ১ লাখ ১০ হাজার টাকা চুক্তি হয়। চুক্তি মোতাবেক ওই দিন নগদ ৬০ হাজার টাকা আসামিদেরকে প্রদান করি। এসময় কাপুর নামে একজন উপস্থিত ছিলেন।

[৫] টাকা নেয়ার সময আসামিরা মীম ওয়ার্ক সপের একটি মেমো দেয়। মেমোতে আসামি আনোয়ার হোসেন বাবুল স্বক্ষর করে। গাড়িটির মূল ব্লু-বুক, ইন্সুরেন্সসহ যাবতীয় কাগজপত্র রেখে দেয়। এক মাসের মধ্যে পিকআপটি মেরামত করে দেবে বলে প্রতিশ্রুতি দেয়। পরবর্তীতে বিভিন্ন সময় এসে চুক্তির বাকি ৫০ হাজার টাকাও পরিমোধ করি ও মেমোর পিছনে লিখে রাখি। চুক্তি মোতাবেক পিকআপ নিতে আমি ও আমার ছেলে তানভির খন্দকার তুহিন গত ২০ জুলাই বেলা ১২ টার দিকে মীম ওয়ার্কসপে গেলে আসামিরা গাড়িটির কাজ করেনি বলে জানায়।

[৬] আমি ও আমার ছেলে গাঁড়িটি চেক করার সময় দেখি পিকআপের বিভিন্ন পাটর্স পত্র নেই। গাঁড়ির ইঞ্জিন, ব্যাটারিসহ অন্যান্য মালামাল আনুমানিক মূল্য ৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার মালামাল আমাকে না জানিয়ে কৌশলে চুরি করে বিক্রি করে দিয়েছে। আমি টাকা ও গাঁড়ি ফেরত চাইলে আসামিরা আমাকে হুমকি দেয়। গাড়ি, কাগজপত্র, ও টাকা ফেরত দেয় না।

[৭] বর্তমানে গাড়িটি মীম ওয়ার্কসপে পড়ে আছে। টাকা, গাড়ি ও কাগজপত্র ফেরত না পেয়ে আমি কোতয়ালি থানায় মামলা করি। এ বিষয়ে জানার জন্য মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এস আই জাকির হোসেনের ০১৭২২৮৯৭৪৬৩ নম্বর মোবাইলে ফোন দিলে তিনি রিসিভ করেননি। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়