আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] ২৬ জুন সানফ্রান্সিসকোর ছোট্ট একটি কোম্পানি ভ্যাক্সার্ট জানায়, তারা একটি ভ্যাকসিন বানাচ্ছে, যা মার্কিন সরকারের ফ্ল্যাগশিপ উদ্যোগ ওয়ার্প স্পিডের অংশ। এই ঘোষণার পর ব্যাক্সার্টের শেয়ারের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে। সেয়ার হোল্ডাররা এক দিনে আয় করেন ২০ কোটি ডলার। নিউ ইয়র্ক টাইমস, ইকোনমিক টাইমস
[৩] করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন আবিস্কারের দৌড়ে কিছু কোম্পানি যেখানে দম পেলার পুরসত পাচ্ছে না, কিছু কোম্পানি প্রতারণার ডালা সাজিয়ে বসেছে। পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকাররিা স্বাভাবিকভাবেই গবেষণারত কোম্পানির প্রতি আগ্রহ দেখাবেন। কারণ ভ্যাকসিন আবিস্কার হলে তা সারা বিশ্বে শতশত কোটি পিস বিক্রি হবে।
[৪] সারা বিশ্বের ফার্মাসিউটিক্যাল এক্সিকিউটিভদের জন্য যেনো এই করোনা অতিমহামারী আশির্বাদ হয়ে এসেছে। কারণ সামান্য একটি গবেষণার ঘোষণা দিয়েই তারা মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার কামাতে পারছেন। একটি হিসেব বলছে মোট ১১ টি কোম্পানির পেছনে থাকা ব্যক্তিরা এভাবে ১ বিলিয়ন ডলারের বেশি আয় করে ফেলেন। স্বাভাবিকভাবে শেয়ারের দাম বাড়লে এই অর্থ আয়ে ৫ বছরের বেশি সময় লাগতো। সম্পাদনা: ইকবাল খান