শরীফ শাওন : [২] গাবতলী গরু হাটের ইজারাদার লুৎফর রহমান বলেন, ঈদের মাত্র কয়েকদিন বাকি। বিগত বছরগুলোতে এসময় হাট জমজমাট থাকলেও কোভিড প্রভাবে অনেক ক্রেতা হাটে আসছেন না। অনলাইন পশুর হাটের কারণেও হারাতে হচ্ছে কিছু ক্রেতা। এছাড়াও আর্থিক সংকটে অনেকেই কোরবানি দিতে পারছেন না। ফলে ব্যবসায়ীরা এবার বিপাকে পড়তে পারেন।
[৩] পশু বিক্রেতা আলাউদ্দিন বলেন, শুক্রবার ৪টি গরু নিয়ে হাটে এসেছি। দুদিনে একটি গরুও বিক্রি করতে পারিনি। বিক্রি করতে না পারলে গরু নিয়ে আসা-যাওয়া ও হাট খরচ নিয়ে লোকসান গুনতে হবে। রিয়াজ নামের অপর এক বিক্রেতা বলেন, গত বছর আটটি গরু এনে বিক্রি করেছিলাম। এবার দিনে দু একজন ক্রেতা আসলেও দাম শুনে চলে যাচ্ছেন।
[৪] হাটে আসা ক্রেতা আশরাফুল আলম বলেন, ক্রেতা কম থাকলেও গরুর দাম ছাড়ছেন না বিক্রেতারা। গতবারের চেয়ে এবার গরুর দাম আরও বেশি। গতবছর যে গরু ৮০ হাজার টাকা দিয়ে কিনেছি, এবার ১ লাখের নিচে বলছেন না গরু ব্যাপারিরা।
[৫] হাটের ২ নং বুথে কর্মরত জামাল শেখ বলেন, সামাজিক দূরত্ব মেনে ব্যাপারীদের অবস্থান করতে বলা হচ্ছে। মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করা হচ্ছে। হ্যান্ড স্যানিটাইজারেরও ব্যবস্থা আছে। মনিটরিং টিম এসকল বিষয়গুলো নিয়মিত তদারকি করছে। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :