আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] জুন উই ইয়ো যুক্তরাষ্ট্রে পলিটিক্যাল কনসালটেন্সি প্রদানের কাজ করতেন। মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, তিনি তার এই পরিচয় ব্যবহার করে চীনে তথ্য পাচার করতেন। জুন ইয়ো নিজের অপরাধ স্বীকার করে নিয়েছেন। বিবিসি, সিএনএন, আল জাজিরা
[৩] এই ঘটনার ভিত্তিতে চীন-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে নতুন করে উত্তেজনা দেখা দিতে পারে। কয়দিন আগেই সান ফ্রান্সিকোর কনস্যুলেটে একজন চীনা গবেষককে লুকিেেয় রাখার অভিযোগ করে যুক্তরাষ্ট্র। তিনি চীনা সামরিক বাহিনীর সঙ্গে নিজ সম্পর্ক লুকিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলেন।
[৪] এরপর চেংদুতে মার্কিন কনস্যুলেট বন্ধ করে দেবার নির্দেশ দেয় চীন। হিউস্টরে চীনা দুতাবাস বন্ধের প্রতিশোধ হিসেবেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেইজিং।
[৫] যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেওর অভিযোগ, বেইজিং তাদের বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ চুরি করছে। এদিকে চীন বলছে, ওয়াশিংটন এখন পরিচালিতই হচ্ছে চীন বিরোধী মিথ্যা দ্বারা।
[৬] কনসুল্যেট ছাড়ার ৭২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম শেষ হবার পর হিউস্টনে কর্মরত চীনা কর্মকর্তারা কনস্যুলেট ছেড়েছেন। তাদের আপাদত ডিপ্ল্যোমেটিক ইমিউনিটিও দেয়া হবে না বলে জানা গেছে। সম্পাদনা: ইকবাল খান
আপনার মতামত লিখুন :