কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাবাব ফাতিমা বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি ও ন্যায্যতাভিত্তিক নীতিমালা প্রণয়নেরও আহ্বান জানিয়েছেন।
[৩] বিভিন্ন দেশে কোভিড ভ্যাকসিন তৈরিতে যাঁরা কাজ করছেন তাঁদের অগ্রগতিসমূহকে খুবই উৎসাহব্যঞ্জক আখ্যা দিয়ে রাষ্ট্রদূত ফাতিমা বলেন, মহামারি সবাইকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছে, বিশ্বের সকলে এক অপরের সাথে সংযুক্ত।
[৪] বৈশ্বিক এই স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে একতাবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
[৫] আমরা যদি পুন:সংক্রমণ রোধ করতে চাই, তাহলে প্রস্তুতি, প্রতিরোধ ও পুনরুদ্ধার বিষয়ে আমাদেরকে একসঙ্গে এবং কার্যকর বৈশ্বিক পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে এগিয়ে যেতে হবে।
[৬] আলাচনায় বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ওষুধ শিল্পের কথা তুলে ধরেন স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, এসব ওষুধ কোম্পানি দেশের চাহিদা মিটিয়ে ১৪৫টি দেশে ওষুধ রপ্তানি করে থাকে।
[৭] যদি মেধাস্বত্বের অধিকার অবলোপন করা হয় এবং প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি হস্তান্তর করা হয় তবে বাংলাদেশি ওষুধ কোম্পানিগুলো বৈশ্বিক সরবরাহের জন্য কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন উৎপাদন করতে সক্ষম।
[৮] রাষ্ট্রদূত ফাতিমা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, গ্যাভী, এবং অন্যান্য বেসরকারি অংশীদার গৃহীত পদক্ষের প্রতি বাংলাদেশের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন।
[৯] জাতিসংঘ সদস্য দেশসমূহের স্থায়ী প্রতিনিধি, ক‚টনীতিক, আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধি এবং বেসরকারি ও সিভিল সোসাইটি সংস্থার বিপুল সংখ্যক প্রতিনিধি এ ভার্চুয়াল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব