রাশিদ রিয়াজ : [২] গত সপ্তাহেই গুগল-এর কর্ণধার সের্গেই ব্রিন ও ল্যারি পেজকেও টপকে যান রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ-এর চেয়ারম্যান। ছিলেন ষষ্ঠ স্থান। এবার ছাড়িয়ে গেলেন বার্থসায়ার হাথওয়ের সিইও ওয়ারেন বাফেটকে। ফোর্বস
[৩] কোভিড মন্দার সময়েও একের পর এক সম্পদ বৃদ্ধির নজির গড়ছে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রির কর্ণধার মুকেশ আম্বানি। এশিয়ার এক নম্বর ধনী হলেও মাস খানেক আগেও তিনি বিশ্বের তালিকায় ৯ নম্বরে ছিলেন।
[৪] মুকেশ আম্বানির বর্তমান সম্পদের পরিমাণ ৭ হাজার ৪৬০ কোটি মার্কিন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় সাড়ে ৫ লাখ কোটি রুপির সমান।
[৫] ফোর্বসের তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস। দু’নম্বরে মাইক্রোসফ্টের বিল গেটস। তিনে বার্নার্ড অর্নল্ট পরিবার আর চার নম্বরে ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ। এর পরের নামটাই মুকেশ আম্বানি।
[৬] ফেসবুকের সঙ্গে রিলায়েন্স জিও’র রেকর্ড অর্থের চুক্তির পরেই এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তির তকমা পান মুকেশ আম্বানি। রেকর্ড ৪৩,৫৭৪ কোটি টাকার বিনিময়ে ফেসবুক রিলায়েন্স জিও’র ৯.৯ শতাংশ শেয়ার কিনে নেয়। জিও প্ল্যাটফর্মে সম্প্রতি ৭৩০ কোটি টাকা বিনিয়োগের কথা ঘোষণা করেছে মার্কিন তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা কোয়ালকম ভেঞ্চাস।
[৭] একের পর এক বিদেশি বিনিয়োগের ফলে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ এখন সম্পূর্ণ ঋণমুক্ত একটি সংস্থা। মুকেশ আম্বানির টার্গেট ছিল ২০২১ সালের মার্চের মধ্যে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ ঋণমুক্ত হয়ে যাবে। তার অনেক আগেই সংস্থার সব ঋণ শেষ। তার জেরে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ-এর উপরে শেয়ার লগ্নিকারীদের আস্থাও বেড়ে গিয়েছে। ফলে দিন দিন বাড়ছে মোট সম্পত্তির পরিমাণ।
আপনার মতামত লিখুন :