শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২২ জুলাই, ২০২০, ০২:৫৭ রাত
আপডেট : ২২ জুলাই, ২০২০, ০২:৫৭ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] গোপালগঞ্জে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের অপরাজিতা কর্মসূচির স্ট্যাফদের বেতন নিয়ে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ

সাবেত আহমেদ, গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি: [২] প্রশিক্ষক ফাতেমা-তুজ-জোহরা অভিযোগে জানিয়েছেন, অপরাজিতার মাধ্যমে নারী উদ্যোক্তাদের উৎপাদিত পণ্যসমূহের আধুনিকায়নের জন্য তিনমাস মেয়াদী এ কর্মসূচির প্রথম মেয়াদ সফলভাবে শেষ হয় গত জানুয়ারিতে।

[৩] এরপর সময় বৃদ্ধি করে দ্বিতীয় মেয়াদে কর্মসূচীটি শুরু হয় মার্চ মাসে। ২৫ মার্চ পর্যন্ত চলার পর করোনা সংকটের কারণে কর্মসূচীর কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। পরে বেতন প্রদানের সময় অদৃশ্য কারণে তিনিসহ কর্মসূচির দু’ প্রশিক্ষকের মার্চ মাসের বেতন ধরা হয় ১৬ কার্যদিবসের।

[৪] তবে এ বিষয়ে গোপালগঞ্জ মহিলা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ আজমীর হোসেন বলেছেন, উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রশিক্ষক ও অফিস-সহায়কদের বেতন ধার্য্য করা হয়েছে। গত জুন মাসে কর্মসূচিটির মেয়াদ শেষ হয়েছে। অফিস-সহায়করা দু’মাসের বেতন নিয়ে গেছেন; কিন্তু প্রশিক্ষক দু’জনের ১৬ কার্য্যদিবসের বেতন এখনও নেননি। বেতন তুলে নিতে তাদেরকে চিঠি দেয়া হয়েছে। তারা না নিলে তাদের এ টাকা সরকারি কোষাগারে ফেরৎ চলে যাবে। তিনি আরও জানান, কারও স্বাক্ষর জাল করা হয়নি। জরুরি ভিত্তিতে কাজকর্ম সারতে বেতন-শিটে তাদের নাম লিখে নেয়া হয়েছে।

[৫] এদিকে, নিয়োগপত্রে মাসিক বেতন ধার্য থাকলেও কর্মসূচির পরিচালক ফরিদা খানম সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, নিয়োগ-চুক্তি অনুযায়ীই প্রশিক্ষকদের বেতন কার্য্যদিবসের ভিত্তিতে ধার্য্য করা হয়েছে। অফিস-সহায়কদের ক্ষেত্রে মাসিক ভিত্তিতে বেতন ধার্য্য রয়েছে। তবে, যেহেতু প্রথম ও দ্বিতীয় মেয়াদের মধ্যে একটি মাসের (ফেব্রুয়ারি) ব্যবধান ছিল, তাই নারী-বান্ধব এ কর্মসূচিটির ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে শুধুমাত্র গোপালগঞ্জেই নয়, ফরিদপুর, ঢাকা ও গাজীপুরসহ ৭টি জেলার উপ-পরিচালকগণের মতামতের উপর ভিত্তি করে অফিস-সহায়কদেরকে ওই এক মাসের (ফেব্রুয়ারি) বেতন অতিরিক্ত দেয়া হয়েছে। কারও প্রতি কোনো বৈষম্য বা অন্যায় করা হয়নি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়