সমীরণ রায় : [২] আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, ১৫ আগস্ট ও ২১ আগস্টের হত্যাকাণ্ড একই সূত্রে গাঁথা। ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানেক সপরিবারে হত্যা করা হয়। বিশ্বের রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডের মধ্যে ১৫ আগস্টের ঘটনা সবকিছুকে পিছনে ফেলেছে। এই হত্যাকাণ্ড থেকে বাদ পড়েনি অবুঝ শিশু থেকে অন্তসত্ত্বা নারীও। ১৫ আগস্টের প্রাইম টার্গেট ছিল বঙ্গবন্ধু। আর ২১ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের প্রাইম টার্গেট ছিল শেখ হাসিনা।
[৩] তিনি বলেন, আগস্ট মাসে দলের অনেকগুলো কর্মসূচি রয়েছে। ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধুর শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস। এছাড়া ৫ আগস্ট শেখ কামালের জন্মদিন, ৮ আগস্ট বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিবের জন্মদিন, ১৭ আগস্ট সিরিজ বোমা হামলা দিবস, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবস পালন করে আওয়ামী লীগ।
[৪] দলের সভাপতির নির্দেশে ১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে আলোচনাসহ কর্মসূচি বাস্তবায়নের আহ্বান জানান তিনি। একইসঙ্গে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং 'মুজিব বর্ষ' উপলক্ষে চলমান বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচি ও ত্রাণ তৎপরতা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান ওবায়দুল কাদের।
[৫] তিনি বলেন, সব প্রতিকূলতাকে জয় করে শেখ হাসিনা বৈশ্বিক মহামারি করোনা সংকট উত্তরণে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। জীবনের পাশাপাশি জীবিকা রক্ষার জন্য মানুষের কল্যাণে সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করে চলেছেন।
[৬] মঙ্গলবার রাজধানীর ধানমন্ডির আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচি নির্ধারণে এক যৌথসভায় অনলাইনে যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
[৭] আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরীর সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ, আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, বি এম মোজাম্মেল হক। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :