কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] কোভিড-১৯ বিশ্ব পরিস্থিতিতে দেশের রপ্তানি আয়ের ধারা অব্যাহত রাখতে ইউরোপে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের প্রতি এ নির্দেশনা দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন।
[৩] তিনি পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের প্রণোদনা প্যাকেজসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ স্বস্ব দেশের সরকার ও প্রবাসীদের অবহিত করার জন্য বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের প্রতি নির্দেশনা প্রদান করেন।
[৪] সভায় বহি:বিশ্বে বাংলাদেশের বিপক্ষে নেতিবাচক প্রচারণার বিষয়েও রাষ্ট্রদূতদের সতর্ক থাকার অনুরোধ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
[৫] ড. মোমেন বলেন, দেশের তৈরি পোশাক কারখানাগুলো বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা ও আইএলও’র নির্দেশনা মেনে উৎপাদন অব্যাহত রেখেছে।
[৬] বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে কিছুদিন পূর্বে যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৬৫ লাখ পিপিই রপ্তানি করা হয়েছে। দেশের ঔষধ শিল্পের অভাবনীয় উন্নতির ফলে চিকিৎসায় বিভিন্ন ঔষধ উৎপাদন ও রপ্তানি অব্যাহত রয়েছে।
[৭] পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম এবং পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ সভায় অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া বিজিএমই’র সভাপতি ড. রুবানা হক সংযুক্ত ছিলেন।
[৮] ড. রুবানা হক তৈরি পোশাক শিল্পের বিভিন্ন সমস্যার বিষয়ে রাষ্ট্রদূতদের অবহিত করেন এবং তাদের সহযোগিতা কামনা করেন। রাষ্ট্রদূতেরা সব ধরনের সহযোগিতা প্রদানের বিষয়ে বিজিএমই’র সভাপতিকে আশ্বস্ত করেন।
[৯] সভায় যুক্তরাজ্য, ইতালি, ফ্রান্স, সুইডেন, বেলজিয়াম, গ্রিস, স্পেন, পর্তুগাল, নেদারল্যান্ডস, জার্মান, সুইজারল্যান্ড এবং অস্ট্রিয়ায় নিয়োজিত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতরা অংশগ্রহণ করেন। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :