শিরোনাম
◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা শুরু, মানতে হবে কিছু নির্দেশনা ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ বিশ্ববাজারে সোনার সর্বোচ্চ দামের নতুন রেকর্ড ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ চেক প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ প্রফেসর ইউনূসকে প্রদত্ত "ট্রি অব পিস" প্রধানমন্ত্রীকে প্রদত্ত একই ভাস্করের একই ভাস্কর্য: ইউনূস সেন্টার ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান পরিদর্শন করে দেশে ফিরলেন ভুটানের রাজা

প্রকাশিত : ২১ জুলাই, ২০২০, ০৩:৪৩ রাত
আপডেট : ২১ জুলাই, ২০২০, ০৩:৪৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

টাঙ্গাইলে ঝিনাই নদীর সেতু ভেঙে যোগাযোগ বন্ধ

ডেস্ক রিপোর্ট : টাঙ্গাইলের বাসাইলে বন্যার পানির স্রোতে ঝিনাই নদীর দাপনাজোর এলাকায় সেতু ভেঙে যাতায়াত বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এতে প্রায় বিশটি গ্রামের মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। সোমবার (২০ জুলাই) দুপুরে উপজেলার কাশিল ইউনিয়নের দাপনাজোর এলাকায় ঝিনাই নদীর ওপর নির্মিত সেতুটির পূর্বাংশের একটি পিলার ও দুটি স্ল্যাব ভেঙে যায়। এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।

স্থানীয়রা জানান, জেলার বাসাইল উপজেলার আইসড়া, একঢালা, দোহার, দাপনাজোর, দেউলী, জশিহাটী, হাকিমপুর, মোড়াকৈ, ময়থা, ফুলকী, জশিহাটীসহ প্রায় ১৫-২০টি গ্রামের মানুষের স্থানীয় বাণিজ্যিক কেন্দ্র করটিয়া, সরকারি সা’দত বিশ্ববিদ্যালয় ও টাঙ্গাইল সদরের সঙ্গে সেতুটি যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। সেতুটি ভেঙে যাওয়ায় তাদের এখন চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

স্থানীয় ভুক্তভোগী মো. জিন্নাহ বলেন, ‘সেতুটি আমাদের সামনেই ভেঙে পড়েছে। অল্পের জন্য একটি মোটরসাইকেল চালক রক্ষা পেয়েছেন। সেতুটি ভেঙে যাওয়ায় এখন মানুষের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।’

স্থানীয় ইউপি সদস্য মহসিনুজ্জামান বলেন, ‘ঝিনাই নদীতে বন্যার পানির ভীষণ স্রোত। এ কারণে সেতুটির পিলারের নিচের মাটি সরে গিয়ে দুটি স্ল্যাব ও একটি পিলার ভেঙে পড়েছে। ফলে ১৫-২০টি গ্রামের মানুষের যাতায়াত বন্ধ হয়ে গেছে। চরম দুর্ভোগে পড়েছেন এ এলাকার মানুষ। মানুষের পারাপারের জন্য অস্থায়ীভাবে নৌকার ব্যবস্থা করার জন্য সংশ্লিষ্টদের কাছে দাবি জানাচ্ছি। এছাড়াও দ্রুত পুনরায় এখানে সেতু নির্মাণের দাবি করছি।’

উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী রোজদিদ আহমেদ বলেন, ‘২০১৯ সালে সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়। বর্ষার পানির স্রোতে ১২০ মিটার সেতুটির ৩০ মিটার স্ল্যাব ও একটি পিলার ভেঙে পড়েছে। এটি ১৯৯৮ সালে নির্মাণ করা হয়।’

তিনি আরও জানান, নতুন করে সেখানে ২৮২ মিটারের একটি সেতু নির্মাণের জন্য ঠিকাদার নির্বাচন করা হয়েছে। বর্ষার পানি চলে গেলেই নির্মাণ কাজ শুরু করা হবে। সূত্র : বাংলাট্রিবিউন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়