কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] কমলাপুর, মুগধা, ভাষাণটেক ও মোহাম্মদপুর এই চারটি এলাকায় দৈব চয়নের ভিত্তিতে ২৪০ জন শ্রমজীবি শিশুর উপর করা জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। অ্যাকশন ফর সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট- এএসডি ৩০ জুন থেকে ৭ জুলাই পর্যন্ত জরিপটি পরিচালনা করে।
[৩] শ্রমজীবি শিশুদের ৮৬.৬ শতাংশ আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ৩৬.৬ শতাংশ বলছে, বর্তমানে তাদের কোনো কাজ নেই।
[৪] অংশ নেওয়া ৩০.৯ ভাগ শিশু বলেছে, তাদের আয়ের উপর তাদের পরিবার নির্ভরশীল। এসব শিশুদের পরিবারের কেউ করোনায় আক্রান্ত হয়নি। তবে করোনাকালীন সময়ে কাজ করলেও শিশুদের ৫১ ভাগ কাজে যাবার সময় মাস্ক ব্যবহার করেনি।
[৫] ৩২ শতাংশ করোনাকালীন সময়ে সরকারি বা বেসরকারি সাহায্য সহযোগিতা পায়নি।
[৬] এএসডি’র নির্বাহী পরিচালক জামিল এইচ চৌধুরী কালের কণ্ঠকে বলেন, সার্বিকভাবে শিশুরা ভিন্ন-ভিন্ন ধরনের বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছে। বেসরকারিভাবে পরিচালিত শিশুদের অনেক স্কুল একেবারে বন্ধ হয়ে গেছে।
[৭] সার্বিক বিবেচনায় শ্রম, ভিক্ষাবৃত্তি, বাল্যবিবাহের কারণে শিশুরা শিক্ষার মূলধারা থেকে চিরতরে হারিয়ে যাবে। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :