ইসমাঈল ইমু : [২] দাদু ছিলেন পুলিশ কনস্টেবল। নাতনি আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠন বাংলাদেশের নব্য জেএমবির সক্রিয় সদস্য। বাংলাদেশে গ্রেপ্তারের পর চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে হুগলির ধনেখালি থানার ভান্ডারহাটি এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের কেশবপুর সদগোপ পাড়ার।
[৩] ভারতীয় গনমাধ্যম যুগশঙ্খ জানিয়েছে, সংবাদ মাধ্যেমে এই খবর জানতে পেরে হতবাক হয়েছেন হুগলির ধনেখালি থানার ভান্ডারহাটি এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের কেশবপুর সদগোপ পাড়ার বাসিন্দারা। ছোটবেলায় স্কুল জীবন শুরু হয় কেশবপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে। পরবর্তী সময়ে ধনেখালি কলেজের কলা বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী ছিলেন প্রজ্ঞা ওরফে আয়েশা। পড়াশুনায় ভালই ছিলেন। কারো সাথেই বেশি কথাবার্তা বলতেন না সে।
[৪] তবে এলাকাবাসীর দাবি, মাঝে মাঝেই প্রজ্ঞা ফোনে হিন্দিতে দীর্ঘ সময় ধওে কথা বলতো। আমরা হিন্দি বুঝিনা সে কানে আমল দিতাম না। এ ভাবে একটি মেয়ে জঙ্গী সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যাবে তা আমরা কোনদিন কল্পনাই করিনি।
[৫] আয়েশার পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৬ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর কলকাতা যাওয়ার নাম করে বাড়ি ছাড়ে প্রজ্ঞা। ওই বছরের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশ থেকে ফোন করে মা গীতা দেবিকে জানায় সে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ ও বিয়ে করেছে। গীতা দেবি মেয়েকে ফিরে আসতে বললেও , সে আসেনি। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :