সিরাজুল ইসলাম : [২] অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সারে শুক্রবার তার মৃত্যু হয়। তার বয়স হয়েছিলো ৮০ বছর। রয়টার্স
[৩] মার্কিন রাজনীতিতে ৬০ বছর তিনি অসাধারণ ভূমিকা রাখেন। ১৯৬০ সালে তিনি শ্বেতাঙ্গ পুলিশ ও উচ্ছৃঙ্খল জনতার লাঠিপেটার শিকার হন। ১৯৮৬ সালে জর্জিয়া থেকে প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। তার বাবা অ্যালাবামার একজন বর্গা চাষী ছিলেন।
[৪] ১৮ বছর বয়সে লিউইস আরেক নাগরিক অধিকার আইকন মার্টিন লুথার কিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এরপর থেকেই তিনি কৃষ্ণাঙ্গ ও শ্বেতাঙ্গদের সম নাগরিক অধিকার দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন। ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ নেয়ার আগেই তিনি বলেন, ট্রাম্পকে তিনি বৈধ প্রেসিডেন্ট মনে করেন না। কারণ তাকে জেতাতে হস্তক্ষেপ করেছে রাশিয়া। এরপর ট্রাম্প ব্যাপক সমালোচনার শিকার হন।
[৫] ১৯৬৩ সালের মার্চে ওয়াশিংটনে মার্টিন লুথারের ‘আমার একটি স্বপ্ন আছে’ অনুষ্ঠানে সব চেয়ে কম বয়সী বক্তা ছিলেন লিউইস। সেখানে লুথার বলেন, এমন একটা জায়গার আশাকরছি যেখানে কৃষ্ণাঙ্গদের শরীরের কালো রঙ নয় বিচার করা হবে চরিত্র দিয়ে। তিনি জীবনের শেষদিন পর্যন্ত সম অধিকার নিয়ে আন্দোলন করেছেন। জুনে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বে বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলন ছড়িয়ে পড়লে তাকে সর্বশেষ প্রকাশ্যে দেখা গেছে।
[৬] ১৯৬৫ সালে কৃষ্ণাঙ্গদের ভোটে লড়ার আন্দোলনেও হামলার শিকার হন লিউইস।
আপনার মতামত লিখুন :