শিরোনাম
◈ ক্ষমতা দখল করে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী আরও হিংস্র হয়ে উঠেছে: মির্জা ফখরুল ◈ বেনজীর আহমেদের চ্যালেঞ্জ: কেউ দুর্নীতি প্রমাণ করতে পারলে তাকে সব সম্পত্তি দিয়ে দেবো ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু ◈ আইনজীবীদের গাউন পরতে হবে না: সুপ্রিমকোর্ট ◈ তীব্র গরমে স্কুল-কলেজ ও মাদরাসা আরও ৭ দিন বন্ধ ঘোষণা ◈ সিরিয়ায় আইএসের হামলায় ২৮ সেনা নিহত ◈ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে, পতন অনিবার্য: রিজভী  ◈ সরকারের বিরুদ্ধে অবিরাম নালিশের রাজনীতি করছে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের ◈ বুশরা বিবিকে ‘টয়লেট ক্লিনার’ মেশানো খাবার খাওয়ানোর অভিযোগ ইমরানের ◈ গাজায় নিহতের সংখ্যা ৩৪ হাজার ছাড়াল

প্রকাশিত : ১৭ জুলাই, ২০২০, ০৩:০৯ রাত
আপডেট : ১৭ জুলাই, ২০২০, ০৩:০৯ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] জাতীয় পরিচয়পত্রেও নিজের নাম সংশোধন করেছিলেন সাহেদ

ইয়াসিন আরাফাত : [২] কোভিড পরীক্ষার জাল রিপোর্ট তৈরীসহ প্রতারণার মামলায় আটক রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মো. সাহেদ একাধিক জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করেছেন, এমন বিষয় আলোচনায় আসার পর নির্বাচন কমিশনের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) অনুবিভাগ বিষয়টি খতিয়ে দেখেছে।

[৩] এনআইডি অনুবিভাগ জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে তারা দেখতে পেয়েছে, সাহেদ গত বছর প্রয়োজনীয় বৈধ দালিলিক কাগজপত্র দাখিল করে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করেন। বিষয়টি আরও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কোনো ধরনের প্রতারণার বিষয় পাওয়া গেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

[৪] জাতীয় পরিচয়পত্র অনুবিভাগের মহাপরিচালক মো. সাইদুল ইসলাম বলেন, মোহাম্মদ সাহেদের পরিচয়পত্রের বিষয়টি প্রাথমিকভাবে তারা খতিয়ে দেখেছেন। তিনি ২০১৯ সালে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করেন। নাম সংশোধনের জন্য প্রমাণ হিসেবে কেমব্রিজের ও-লেভেলের একটি সনদ, জন্মনিবন্ধন সনদ, নাগরিকত্ব সনদ ও পাসপোর্টের কপি দাখিল করেছিলেন। প্রাথমিক তদন্তে তার দেয়া জন্মনিবন্ধন ও নাগরিকত্ব সনদ যথাযথ পাওয়া গেছে। ও–লেভেলের সার্টিফিকেটের বৈধতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি। কোথাও কোনো গ্যাপ আছে কি না বা এই সংশোধনের সঙ্গে আর কোনো যোগসূত্র আছে কি না, তা আরও ভালোভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কোনো তথ্য গোপন বা মিথ্যা তথ্য দেয়ার প্রমাণ পাওয়া গেলে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

[৫] তিনি আরও বলেন, তাকে এনআইডি অনুবিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের আবেদন করার প্রায় বছরখানেক আগে সাহেদ একটি নতুন পরিচয়পত্র করতে এসেছিলেন। সে সময় তাঁর আঙুলের ছাপ নায়ার পর দেখা যায় তাঁর নামে একটি পরিচয়পত্র আছে। তাই আরেকটি পরিচয়পত্র করার সুযোগ পাননি।

[৬] আইন অনুযায়ী একাধিক জাতীয় পরিচয়পত্র রাখা ও জাতীয় পরিচয়পত্রে ভুল তথ্য দেওয়ার সাজা সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদণ্ড বা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ড।
সুত্র : প্রথম আলো

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়