বাশার নূরু: [২] র্যাবের মহাপরিচালক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বুধবার সংবাদ সম্মেলনে বলেন, শাহেদ মূলত একজন চতুর, ধুরন্ধর এবং অর্থলিপ্সু।
[৩] তিনি বলেন, উত্তরায় শাহেদের একটি কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে এক লাখ ৪৬ হাজার টাকার জাল নোট উদ্ধার করা হয়। এ সময় ব্রিফকেসসহ আরও কিছু সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে। শাহেদের দেয়া তথ্য মতে, ওই গোপন বাসা থেকে যে জাল টাকা উদ্ধার করা হয়েছে, তা দিয়ে সে ঋণ পরিশোধ করতো। ভুক্তভোগীরা দীর্ঘদিন ঘুরেও যখন টাকা পেতো না তখন এসব টাকা পেয়ে অনেকই খুশি হতেন। এরপর জাল টাকা বোঝার পর আবারও ভুক্তভোগীরা সাহেদের কাছে গেলে সে বলতো, আমি আপনাদের ঋণের টাকা পরিশোধ করেছি, আর এখন বলছেন এসব টাকা জাল। পারলে মামলা করেন-বলে তাড়িয়ে দিতো তাদের।
[৪] র্যাব ডিজি জানান, সাহেদকে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করা হবে। তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। এই মামলা তদন্ত বা সাহেদকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য র্যাব রিমান্ড চাইবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটি নিয়ম অনুযায়ি তদন্ত কর্মকতাই করবেন।
আপনার মতামত লিখুন :