শিরোনাম
◈ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন ◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত (ভিডিও) ◈ ভেটোর তীব্র নিন্দা,মার্কিন নীতি আন্তর্জাতিক আইনের নির্লজ্জ লংঘন : ফিলিস্তিন ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক

প্রকাশিত : ১৫ জুলাই, ২০২০, ০২:৫২ রাত
আপডেট : ১৫ জুলাই, ২০২০, ০২:৫২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] চেষ্টা করেও সিন্ডিকেট ভাঙতে পারিনি

লাইজুল ইসলাম : [২] রিজেন্ট হাসপাতাল ও জেকেজিকাণ্ডে স্বাস্থ্যখাতের অনিয়ম নিয়ে জোরালো আলোচনা হচ্ছে। এই খাতের সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দুর্নীতি কমবেশি আগেও ছিল তবে বর্তমানে এই খাতকে গ্রাস করে ফেলেছে নানা অনিয়ম। এখানকার শক্তিশালী সিন্ডিকেট নিয়ে সবসময় আলোচনা হয়েছে, তবে তা ভাঙার চেষ্টা খুব একটা দেখা যায়নি। বর্তমান সরকারের প্রথম মেয়াদের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. আ ফ ম রুহুল হক এ ব্যাপারে চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছেন বলে স্বীকার করে নিয়েছেন!

[৩] সোমবার ডয়চে ভেলের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, স্বাস্থ্যখাতের সিন্ডিকেট অত্যন্ত শক্তিশালী। মন্ত্রণালয়ের বহু লোক এর সঙ্গে জড়িত। এই সিন্ডিকেট ভাঙা কঠিন, এটা যেমন সত্য তেমনি এটাকে না ভাঙতে পারলে এই খাতের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা যাবে না, তাও সত্য। আমি এই সিন্ডিকেটের নেটওয়ার্ক উদ্ধার করেছিলাম। ডকুমেন্টসহ প্রধানমন্ত্রীর কাছে জমাও দিয়েছি। তিনি ব্যবস্থা নিতে বলেছিলেন, তবে সেটা সম্ভব হয়নি।

[৪] তিনি আরো বলেন, সেই সিন্ডিকেট এখন আরো শক্তিশালী হয়েছে। সত্যি কথা বলতে কি, এখানে মন্ত্রীদেরও কিছু করার থাকে না। মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তরসহ ভেতরে-বাইরের এত মানুষ এখানে জড়িত থাকে যে, একক প্রচেষ্টায় কিছু করা সম্ভব হয় না। আমি নিজেও এই সিন্ডিকেট ভাঙতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছিলাম। দেখা যায়, এক নামে ধরলে এরা অন্য নামে কাজ করে। তখন আর কিছু করার থাকে না।

[৫] সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. আ ফ ম রুহুল হক বলেন, জেকেজি এবং রিজেন্ট হাসপাতাল নিয়ে মন্ত্রণালয় এবং অধিদপ্তর যেভাবে একে অপরকে দোষারোপ করছে, তাতে বোঝা যায়, তারা চাপের মুখে অনুমতি দিতে বাধ্য হয়েছেন। এই চাপটা তাদের ওপর কে বা কারা দিয়েছে সেটা হয়তো চাইলে এখন বলতে পারছেন না তারা। তদন্ত করে সেসব বের করা দরকার।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়