সিরাজুল ইসলাম : [২] জাতিসংঘের ‘দ্য স্টেট অব ফুড সিকিউরিটি অ্যান্ড নিউট্রেশন ইন দ্য ওয়ার্ল্ড’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। সোমবার প্রতিবেদনটি প্রকাশ হয়।
[৩] এতে বলা হয়, ইথিওপিয়া, ইন্দোনেশিয়া, কেনিয়া, নেপাল, নাইজেরিয়া, সোমালিয়া ও তাজাকিস্তানের প্রবাসী আয় নির্ভর দরিদ্র পরিবারগুলোও দুর্ভোগে পড়বে। আরও অনেক দেশে এ প্রভাব পড়বে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি, জাতিসংঘ শিশু তহবিল এবং আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন তহবিল এতে সহায়তা করেছে।
[৪] প্রতিবেদনে বলা হয়, বছরের শেষ নাগাদ আরও ১৩ কোটি ২০ লাখ মানুষকে ক্ষুধার দিকে ঠেলে দিতে পারে নভেল করোনাভাইরাস। গত বছর অন্তত ২০০ কোটি মানুষ খাদ্য নিরাপত্তার অভাবে ভুগেছে। তাদের ৭৪ কোটি মানুষের খাদ্যাভাব ছিলো প্রকট। বিশ্বের বেশির ভাগ গরীব মানুষ পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করতে পারবে না।
[৫] বিশ্বে খাদ্য সংকট না থাকলেও লাখ লাখ মানুষ বঞ্চিত থাকছে। সীমান্ত বন্ধ থাকায় এ সঙ্কট তৈরি হয়। বাজার বন্ধ থাকায় সবজি, ফল, মাছ, মাংদ ও দুগ্ধ নষ্ট হয়েছে। যান চলাচল বন্ধ থাকায় শ্রমিক সংকট দেখা দিয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :