সুজিৎ নন্দী : [২] ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস আরও বলেন, ‘দাহ্য পদার্থ সংশ্লিষ্ট নয় এমন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে ট্রেড লাইসেন্স প্রদান করা হবে। আপনাদের অনুরোধ আমরা গুরুত্ব সহকারে বিবেচনায় করব। কিন্তু সেজন্য এ সংক্রান্ত অন্যান্য বিষয়াদি, ইতোমধ্যে গঠিত টাস্টফোর্স ও কমিটিগুলোর মতামত মূল্যায়ন ও পর্যালোচনা করব’।
[৩] মঙ্গলবার নগর ভবনে ডিএসসিসি মেয়রের সাথে সাক্ষাতকালে বাংলাদেশ প্লাস্টিক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিজিএমইএ) )নেতৃবৃন্দকে একথা বলেন। এ সময় ব্যবসায়িক নেতৃবৃন্দরা এই খাতের বিদ্যমান সমস্যা ও সম্ভাবনা উল্লেখ করে শিল্পনগরীতে স্থানান্তর না হওয়া পর্যন্ত পুরান ঢাকার শিল্প-কারখানাগুলো চলমান রাখার স্বার্থে ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন ও ইস্যু করার অনুরোধ জানান।
[৪] মেয়র আরও বলেন, আপনাদের সকল ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বিশেষত মার্কেট এবং দোকানের ময়লা-আবর্জনা দিনের বেলায় উন্মুক্ত স্থানে বা রাস্তার উপর আর ফেলবেন না। আপনাদের সারাদিনের ময়লা-আবর্জনা সংরক্ষণ করে সন্ধ্যা ৬টার পর হতে রাত ১০টার মধ্যে তা আমাদের সংগ্রহকারীর কাছে হস্তান্তর করবেন। বাকি ব্যবস্থাপনা আমরা সিটি করপোরেশনের মাধ্যমে সম্পন্ন করব।
[৫] এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে বিপিজিএমইএ'র সভাপতি জসিম উদ্দিন, বাংলাদেশ সু ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন এর সভাপতি খোকা শিকদার, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ্ মোঃ ইমদাদুল হক, পাদুকা প্রস্তুতকারক সমিতির সভাপতি শাহীন খান, মৌলভীবাজার ব্যবসায়ি সমিতির সভাপতি এনায়েত উল্লাহ।
[৬] এছাড়াও সু মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি আখতার হোসাইন, বিপিজিএমইএ'র সাবেক সভাপতি শামীম আহমদ, বিপিজিএমইএ’র সাবেক সভাপতি ইউসুফ আশরাফ, বিপিজিএমইএ'র সাধারণ সম্পাদক নারায়ন চন্দ্র দে, বিপিজিএমইএ'র সহ-সভাপতি কে. এম. ইকবাল হোসাইন এবং এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক হাফেজ হারুন উপস্থিত ছিলেন। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :