স্পোর্টস ডেস্ক: [২] ২০১৯ সালের এই দিনে রুদ্ধশ্বাস ফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ জিতেছিল ইংল্যান্ড। একশো ওভারের পরেও ম্যাচ ছিল টাই। ফাইনাল গড়ায় সুপার ওভারে। সেখানেও দুদলের রান সমান থাকায় বেশি বাউন্ডারি মারার জন্য ইংল্যান্ড চ্যাম্পিয়ন হয়।
[৩] বিশ্বকাপ জেতার বর্ষপূর্তিতে ইংল্যান্ডের অধিনায়ক ইয়ন মরগ্যান বলেছেন, জেতার ব্যাপারে শুরু থেকে তিনি আশাবাদী থাকলেও, এক মুহূর্তের জন্য তার মনে হয়েছিল, আর হয়তো হল না।
[৪] কেন এমন মনে হয়েছিল মরগ্যানের? ইংল্যান্ডকে বিশ্বকাপ জেতানো ক্যাপ্টেন বলছেন, আমি প্রথম থেকেই আত্মবিশ্বাসী ছিলাম। কিন্তু এক মুহূর্তে মনে হয়েছিল হয়তো ম্যাচটা আমরা হেরে যাব। তখন জিমি নিশাম বল করছিল বেন স্টোকসকে। নিশামের স্লোয়ার ডেলভিারি লং অনে তুলে মারে স্টোকস। বল বাতাসে ছিল অনেকক্ষণ। -ঢাকাটাইমস
[৫] বল যত দূরে পাঠাতে চেয়েছিল স্টোকস, ততটা দূরে বল পৌঁছায়নি। তখনই আমার মনে হয়েছিল সব বোধ হয় শেষ হয়ে গেল। ম্যাচ জিততে হলে ইংল্যান্ডের তখনও দরকার ছিল ১৫ রান।
[৬] ৪৯তম ওভারের চতুর্থ বলে স্টোকসের মারা শট কিউই তারকা ট্রেন্ট বোল্ট ক্যাচ নিলেও শরীরের ভারসাম্য রাখতে না পেরে বাউন্ডারি লাইনে পা দিয়ে ফেলেছিলেন বোল্ট। ফলে আউট হননি স্টোকস। আম্পায়াররা ছয় রান দিয়েছিলেন। সুপার ওভারে ম্যাচ নিয়ে যান স্টোকস। সেখানেও টাই হওয়ায় বেশি বাউন্ডারি মারার সুবাদে বিশ্বকাপ ঘরে তোলে ইংল্যান্ড। - মিরর
আপনার মতামত লিখুন :