লাইজুল ইসলাম : [২] বিশ্বের সব এয়ারলাইন্স কোভিড-১৯ রোগের কারণে লসের মুখে পরেছে। এই অবস্থায় বাংলাদেশের পতাকাবাহী উড়োজাহাজ সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সও ক্ষতির মুখে পরেছে। সব দিক থেকে শুধু খারাপ সংবাদ। এরমধ্যেই কিছুটা ভালো সংবাদ হচ্ছে রাষ্ট্রিও বিমান বহরে যোগ হচ্ছে তিনটি ড্যাশ-৮ কিউ ৪০০ এনজি মজেলের উড়োজাহাজ।
[৩] বিমান বাংলাদেশ এয়ার লাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মোকাব্বির হোসেন বলেন, কানাডার বম্বার্ডিয়ার ইনকরপোরেশনের কাছ থেকে উড়োজাহাজ তিনটি আমরা আরো পেতে পারতাম। কিন্তু কোভিড-১৯ রোগের কারনে পাওয়া যায়নি। তবে রিসিডিউল অনুযায়ী আশা করছি পেয়ে যাবো।
[৪] চলতি বছরের মে, জুন, জুলাইয়ে উড়োজাহাজ তিনটি সরবরাহ করার কথা ছিলো। ২০১৮ সালের এই তিনটি উড়োজাহাজ কেনার চুক্তি করে বাংলাদেশ বিমান।
[৫] মোকাব্বির হোসেন বলেন, বম্বার্ডিয়ান ইনকরপোরেশন সময়মত না দেয়ার কারণে আমাদের রক্ষণাবেক্ষণ খরচ লাগছে না। তাছাড়া সময়মতো সরবরাহ করতে না পারায় তারা বিমানকে বাড়তি ক্ষতিপূরণ দিবে। এগুলো দেশে আনার জন্য বাংলাদেশ থেকে বিমানের পাইলটরা কানাডায় যাবেন।
[৬] বিমানবহরে বর্তমানে উড়োজাহাজ আছে ১৮টি। এর মধ্যে ১২টি নিজস্ব ও ৬টি বিমান ভাড়ায় নিয়ে আসা হয়েছে। এরমধ্যে চারটি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর, ছয়টি বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার, দুটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ মডেলের উড়োজাহাজ।
আপনার মতামত লিখুন :