ভূঁইয়া আশিক : [২] পবিত্র হজের আদলে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও বিজিবি দিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থাপনায় কোরবানি করা যায় কিনা, প্রধানমন্ত্রীকে ভেবে দেখার আহ্বান জানান তিনি।
[৩] প্রধানমন্ত্রীর চিকিৎসক বলেন, হাজীরা নিজেরা কোরবানি না দিয়ে টাকা দেন, সরকারি প্রতিষ্ঠান তা বাস্তবায়ন করে। কোভিড-১৯ দুর্যোগে আমাদের এখানেও একই ব্যবস্থা অনুসরণ করা যেতে পারে। সারা দেশে না হলেও অন্তত বড় বড় শহর কিংবা সিটি করপোরেশন এলাকায় এটা করা যেতে পারে।
[৪] কোরবানির গরু বা পশু কেনা থেকে শুরু করে মাংস বন্টন নিরাপত্তা বাহিনী করবে।
[৫] অনলাইনে কোরবানির পশু কিনতে পারেন।
[৭] ঈদে গ্রামে গেলে নিজের পরিবার, পাড়াপ্রতিবেশীদের মধ্যে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা থাকবে।
[৮] বাড়ি না গিয়ে যে যেখানে আছেন, সেখানেই ঈদের নামাজ পড়বেন।
[৯] তিনি আরও বলেন, ঈদের ছুটি বিনোদনের সুযোগ মনে করে ঘুরাফেরা করা যাবে না।মাস্ক পরতে বাধ্য করতে হবে। না পরলে জরিমানা।
[১০] যদি নেহায়েতই সবাইকে কোরবানি করতে দিতে হয়, সেক্ষেত্রে যত্রতত্র কোরবানির হাট বসানো যাবে না। হাটে কমপক্ষে ৬ ফিট দূরত্ব বজায় রেখে পশু বা গরু রাখতে হবে। হাট হিসেবে খোলা মাঠ ব্যবহার করা প্রয়োজন। হাট ইজারাদার, বিক্রেতা ও ক্রেতারা গ্লাভস, গাউন পরবেন। রোগা গরু বা পশু হাটে আনা যাবে না।একসঙ্গে অনেকে গরু কিনতে যাবেন না।
আপনার মতামত লিখুন :