কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [৩] পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, মানবপাচারের অভিযোগে কুয়েতে গ্রেপ্তার হওয়া সংসদ সদস্য শহিদ ইসলাম পাপুলের মদদদাতা হিসেবে রাষ্ট্রদূত এসএম আবুল কালামের সংশ্লিষ্টতায় কুয়েত সরকারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ করা হলে তা অবশ্যই তদন্ত করে দেখা হবে। মানবপাচারের ঘটনায় কোনো ছাড় দেয়া হবে না।
[৩] পাপুল সম্পর্কে এখনও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কোনো তথ্য পায়নি জানিয়ে তিনি বলেন, রাষ্ট্রদূতের নিয়োগের চুক্তির মেয়াদ প্রায় শেষ দিকে। এ মাসেই তার মেয়াদ শেষে তিনি চলে আসবেন। নতুন রাষ্ট্রদূত কে হবেন তাও আমরা চূড়ান্ত করে ফেলেছি।
[৪] আমরা মানবপাচার ও অর্থপাচার বন্ধে চেষ্টা চালাচ্ছি। এ সময় একজন সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে কুয়েতে অভিযোগ এসেছে। বিষয়টা অত্যন্ত দুঃখজনক।
[৫] কুয়েত সরকার আমাদের অফিসিয়ালি কিছু জানায়নি। জানালে আমরা আমাদের দেশের নিয়ম অনুয়ায়ী ব্যবস্থা নেব।
[৬] পাপুল সরকারি পাসপোর্ট নিয়ে কুয়েতে যাননি। তিনি সেখানে ২৯ বছর ধরে ব্যবসা করেন। দেশটি পাপুলকে সাংসদ সদস্য হিসেবে নয়, একজন ব্যবসায়ী হিসেবে গ্রেপ্তার করেছে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :