শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০৭ জুলাই, ২০২০, ০৭:৫১ সকাল
আপডেট : ০৭ জুলাই, ২০২০, ০৭:৫১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বুড়িগঙ্গায় দুর্ঘটনার জন্য নির্দিষ্ট কেউ দায়ী নয়

নিউজ ডেস্ক : বুড়িগঙ্গা নদীতে যাত্রীবাহী লঞ্চ মর্নিং বার্ড ডুবিতে প্রাণহানির ঘটনায় নৌপরিহন মন্ত্রণালয় গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদনে ওই লঞ্চ দুর্ঘটনার জন্য কাদের দায়ী করা হয়েছে তা জানাতে সম্মত হননি কমিটির কোনো সদস্যই। তবে তদন্ত-সংশ্নিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, ওই দুর্ঘটনার জন্য কাউকে এককভাবে দায়ী করা হয়নি। ওই দুর্ঘটনার পর নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছিলেন, এটি একটি হত্যাকাণ্ড। সমকাল

মন্ত্রণালয়ের বেঁধে দেওয়া সাত দিনের সময় শেষে গতকাল সোমবার রাতে এই প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। আজ দুপুরে সচিবালয়ের সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করবেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী।

গত ২৯ জুন লঞ্চ দুর্ঘটনার দিনই সাত সদস্যের উচ্চপর্যায়ের ওই তদন্ত কমিটি গঠন করেছিল নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়। তদন্ত কমিটিতে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব (উন্নয়ন) রফিকুল ইসলাম খানকে আহ্বায়ক এবং বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন সংস্থার (বিআইডব্লিউটিএ) পরিচালক (নৌ-নিরাপত্তা) রফিকুল ইসলামকে সদস্য সচিব করা হয়। কমিটিকে সাত দিনের মধ্যে দুর্ঘটনার কারণ উদ্ঘাটন, দুর্ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তি/সংস্থাকে শনাক্তকরণ এবং দুর্ঘটনা প্রতিরোধে করণীয় উল্লেখ করে সুনির্দিষ্ট সুপারিশ সংবলিত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছিল। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, ময়ূর-২ লঞ্চের ধাক্কায় মর্নিং বার্ড লঞ্চটি ডুবে যায়। এ ঘটনায় ময়ূর-২ এর মাস্টার, চালক ও সুকানিসহ অন্যদের দায়িত্বে অবহেলাকেই মূলত দায়ী বলে মনে করা হয়। এ ছাড়া ডুবে যাওয়া ভাঙাচোরা ছোট আকারের লঞ্চ মর্নিং বার্ডের চলাচলে অনুমোদনের বিষয়টি নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। এই অনুমোদনের জন্য বিআইডব্লিউটিএর সংশ্নিষ্ট কর্মকর্তাদের গাফিলতিকেও দায়ী করা হয়েছে। প্রতিবেদনে ভবিষ্যতে নৌদুর্ঘটনা প্রতিরোধে বেশকিছু সুপারিশও তুলে ধরা হয়েছে। তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম গত রাতে সমকালকে বলেছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তদন্ত শেষ করে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন তারা। গত ২৯ জুনের ওই দুর্ঘটনার পর ৩৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়