সমীরণ রায় : [২] সোমবার বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির পলিটব্যুরোর এক সভায় বক্তারা বলেন, পাটকল বন্ধ করে নয়, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যবস্থাপনায় চালু রেখেই আধুনিক ও উন্নত টেকসই প্রযুক্তি স্থাপন করে এই শিল্পের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে। দেশের ৫০ লাখ কৃষক পাট চাষের সঙ্গে যুক্ত। পাট ও পাটশিল্পের সঙ্গে ৪ কোটি মানুষের জীবন জীবিকার সম্পর্ক রয়েছে।
[৩] তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রী ২০১০ সালে পাটের পুনর্জাগরণের লক্ষে পাটকমিশন গঠন করেছিলেন। তার উৎসাহে পাটের জিনোম আবিষ্কৃত হয়েছে। এখন এমন কি ঘটলো যার কারণে পাটকল বন্ধ করে দেয়া ও পাট অর্থনীতিকে বাতিলের আত্মঘাতি সিদ্ধান্ত নিতে হলো?
[৪] পাট লুটপাটের দুর্নীতিকে আড়াল করতেই লোকসানী প্রতিষ্ঠান হিসেবে পাটকলকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এর দায় শ্রমিকদের ওপর চাপিয়ে সরকার পাটশিল্পের সমাপ্তি টানার চেষ্টা চলছে। এটা ‘উদোর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে চাপানোর কৌশল’। যা বিএনপি-জামায়াত সরকারের বিরাষ্ট্রীয়করণ নীতি কৌশলের অনুসরণ এবং সাম্রাজ্যবাদের প্রনীত উদারিকরণ নীতির বাস্তবায়ন মাত্র। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :