শিরোনাম
◈ চট্টগ্রাম বন্দরে সাইফ পাওয়ার টেকের যুগের অবসান, এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনী ◈ ১ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজের খেলায় তালেবান, পেছনে চীন-রাশিয়া-ইরান-ভারত! ◈ পাকিস্তানকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতে বন্যা, তোপের মুখে কঙ্গনা (ভিডিও) ◈ ৫ আগস্ট লক্ষ্য ছিল গণভবন, এবার জাতীয় সংসদ: নাহিদ ইসলাম (ভিডিও) ◈ গাজীপুরে মহানগর বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার ◈ দেশের জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় জনগণ ঐক্যবদ্ধ : মির্জা ফখরুল ◈ রেস্ট হাউজে ‘নারীসহ’ ওসি, আটক করে ‘চাঁদা দাবি’ ছাত্রদল নেতার, সিসিটিভির ফুটেজ ফাঁস ◈ আর একটি হত্যাকাণ্ড ঘটলে সীমান্ত অভিমুখে লংমার্চ: হুঁশিয়ারি নাহিদ ইসলামের ◈ ধামরাইয়ে ঋণ দেওয়ার কথা বলে গৃহবধুকে ধর্ষণ, আসামী গ্রেফতার ◈ গাজীপুরে চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতার বিএনপি নেতা স্বপন

প্রকাশিত : ০৭ জুলাই, ২০২০, ০২:১০ রাত
আপডেট : ০৭ জুলাই, ২০২০, ০২:১০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] একনেকে দুই হাজার ৭৪৪ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প অনুমোদন

সাইদ রিপন: [২] সোমবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) ভার্চ্যুয়াল সভায় এ প্রকল্পগুলো অনুমোদন দেওয়া হয়। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা। এসময় সেখানে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান উপস্থিত ছিলেন। একনেকের অন্যান্য সদস্যরা রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন পরিকল্পনামন্ত্রী।

[৩] পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, মোট এ ব্যয়ের মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ১ হাজার ১৫৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা, বাস্তবায়নকারী সংস্থার তহবিল থেকে ৪৪০ কোটি ৭৯ কোটি এবং বৈদেশিক সহায়তা থেকে ৯৪৯ কোটি ৯৬ লাখ টাকা ব্যয় করা হবে।

[৪] একনেকে অনুমোদন পাওয়া ইনস্টেলেশন অব সিঙ্গেল মুরিং (এসপিএম) উইথ ডাবল পাইপলাইন প্রকল্পটির দ্বিতীয় সংশোধনীতে ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৫৬৮ কোটি ২৬ লাখ টাকা। মূল অনুমোদিত প্রকল্পটি ৪ হাজার ৯৩৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০১৫ সালের নভেম্বর থেকে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে বাস্তায়নের লক্ষ্য অনুমোদন দেওয়া হয়। পরবর্তীতে ব্যয় বৃদ্ধি ছাড়াই প্রকল্পের মেয়াদ ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। এবার দ্বিতীয় সংশোধনীর মাধ্যমে ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত আড়াই বছর বাড়ানো হলো। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের (বিপিসি) পক্ষে ইস্টার্ণ রিফাইনারি লিমিটেড (ইআরএল)।

[৬] এ বিষয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, প্রচলিত লাইটারেজ পদ্ধতিতে তেল খালাস করা সময় সাপেক্ষ, ঝুঁকিপূর্ণ এবং ব্যয়বহুল। দেশের ক্রমবর্ধমান জ্বালানি চাহিদা পূরণে আমদানি করা ক্রুড অয়েল এবং ফিনিসড অয়েল পাইপ লাইনের মাধ্যমে সহজে, নিরাপদে, স্বল্প খরচে এবং স্বল্প সময়ে খালাস নিশ্চিত করা যাবে। এ লক্ষ্যেই প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে প্রতিবছর সরকারের প্রায় ৮০০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়