আমান উল্লাহ : [২] কোভিডের কারণে প্রায় চার মাস ধরে ফাঁকা পড়ে আছে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত। সৈকতে নেই জেট-স্কি বা গোসল করার অন্যান্য সামগ্রী। এতে বেকার সময় কাটাচ্ছেন এখানকার হাজারো ব্যবসায়ী ও কর্মচারী।
[২] সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত জেট-স্কির চালক, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও হকাররা খুঁজে বেড়ান স্বর্ণ। যা নতুন করে কক্সবাজারের মানুষকে ভাবিয়ে তুলছে।
[৩] সরেজমিনে দেখা গেছে, সৈকতের লাবণী, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্টে হকার ও বিভিন্ন শ্রেণির ব্যবসায়ীরা নেমে পড়েছেন স্বর্ণের খোঁজে। কিন্তু রহস্যজনক কারণে অনেকে প্রকাশ করতে চাচ্ছেন না কী পাচ্ছেন তারা।
[৪] ডাব ব্যবসায়ী জসিম বলেন, প্রতিদিনই স্বর্ণের খোঁজে সৈকতে আসা হয়। দুটি আংটি পেয়েছি। এখনো স্বর্ণ পাওয়ার আশায় রয়েছি।
[৫] ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর বলেন, কিছুদিন আগে একটি আংটি পেয়েছি। পরে শুনি সেটি হীরার আংটি। ২৫ হাজার টাকা দিয়ে সেটি একজন কিনে নিয়েছেন।
[৬] গলার চেইন পেয়ে মহাখুশি রহিম উদ্দিন। তিনি বলেন, মূলত এগুলো বিভিন্ন সময় পর্যটকদের কাছ থেকে পড়ে গিয়ে থাকতে পারে। এতে অন্য কোনো কারণ নেই।
[৬] পরিবেশবাদী সংগঠনের নেতা মোয়াজ্জেমের মতে, পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা উচিত। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান
আপনার মতামত লিখুন :